Ahmed Zaki_Badreldin/Ahmed Zaki Badreldin

আহমেদ জাকি_ব্রেল্ডিন ​​/ আহমেদ জাকি বদরলডিন: আহমেদ জাকি বদর মিশরের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী।
আহমেদ জাকি_ ইস্কান্দার / আহমেদ জাকি ইস্কান্দার: আহমেদ জাকী ইস্কান্দার একজন ইন্দোনেশিয়ান রাজনীতিবিদ যিনি বর্তমানে টাঙ্গেরং রিজেনজির রিজেন্ট এবং পূর্বে জন প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ছিলেন।
আহমেদ জাকি_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমেদ জাকি_ইয়ামানী / আহমেদ জাকী ইয়ামানী: আহমেদ জাকী ইয়ামানী ছিলেন একজন সৌদি আরব রাজনীতিবিদ, যিনি ১৯62২ থেকে ১৯৮6 সাল পর্যন্ত পেট্রোলিয়াম এবং খনিজ সম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পেট্রোলিয়াম রফতানিকারী দেশগুলির সংস্থায় (ওপেক) মন্ত্রী ছিলেন ২৫ বছর। নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ ল, হার্ভার্ড ল স্কুল এবং এক্সেটার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট সহ প্রতিষ্ঠানগুলি থেকে ডিগ্রি অর্জনের সাথে, ইয়ামানি ১৯৫৮ সালে সৌদি সরকারের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হয়েছিলেন এবং ১৯ then২ সালে তেলমন্ত্রী হন। তিনি তার ভূমিকার জন্য পরিচিত ১৯ 197৩ সালের তেল নিষেধাজ্ঞার সময়, যখন তিনি ওপেককে অপরিশোধিত তেলের দামকে চারগুণ বাড়িয়ে তোলেন।
আহমেদ জাকী / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমেদ জাকী_ (অভিনেতা) / আহমেদ জাকি (অভিনেতা): আহমেদ জাকি মেটওয়ালি আবদেলরহমান বদাভি , সাধারণত আহমেদ জাকী নামে পরিচিত, তিনি ছিলেন একজন মিশরীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি তার প্রতিভা, দক্ষতা এবং ছদ্মবেশে দক্ষতার দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল। তিনি অন-স্ক্রিনের তীব্রতার জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। যদিও তিনি প্রথম কৌতুক নাটকের মধ্যে একটি ছোট্ট চরিত্রে হাজির হয়েছিলেন, তবুও তিনি ব্যাপকভাবে একজন প্রতিভাধর পুরুষ অভিনেতা হিসাবে বিশেষত নাটকীয় ও ট্র্যাজেডি চরিত্রে বিবেচিত।
আহমেদ জাকী_ (অসম্পূর্ণতা) / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমেদ জাকী_আবুশদী / আহমেদ জাকী আবু শাদি: কায়রোতে আহমেদ জাকি আবু শাদি ছিলেন একজন মিশরীয় রোম্যান্টিক কবি, প্রকাশক, মেডিকেল চিকিৎসক, ব্যাকটিরিওলজিস্ট এবং মৌমাছি বিজ্ঞানী।
আহমেদ জাকী_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমেদ জামান_ চৌধুরী / আহমেদ জামান চৌধুরী: আহমেদ জামান চৌধুরী ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র সাংবাদিক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। যাদুর বাঁশি (1977) চলচ্চিত্রের জন্য তিনি সেরা জাতীয় চিত্রনাট্যের জন্য বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার অর্জন করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি বাছসাস অ্যাওয়ার্ড এবং ফজলুল হক মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন।
আহমেদ জম্মেল / আহমেদ জম্মেল: আহমেদ জায়েরি জামেল একজন তিউনিসিয়ার দীর্ঘ দূরত্বের রানার। তিনি 1968 গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের 5000 মিটারে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমেদ জান্না / আহমেদ জান্না: খলিফা আহমেদ জান্না একজন নাইজেরিয়ান রাজনীতিবিদ ছিলেন, যিনি 55৫ এপ্রিল, ২০১১ সালে ৫৫ বছর বয়সে জাতীয় নির্বাচনে বোর্নো স্টেটের বোর্নো সেন্ট্রালের সিনেটর নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি পিপল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (নাইজেরিয়া) এর অধীনে নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ২০১৫ সালে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং উদ্বোধনের কয়েক দিন, 2015 16 ই মে মারা গিয়েছিলেন।
আহমেদ জাউই / আহমেদ জাউউই: আহমেদ জাউউই ইসলামিক স্যালভেশন ফ্রন্টের আলজেরিয়ান সদস্য। তিনি ২০০২ সালের ৪ ডিসেম্বর নিউজিল্যান্ডে এসে পৌঁছান যেখানে তিনি শরণার্থীর মর্যাদা চেয়েছিলেন। ২০০ Intellige সালের সেপ্টেম্বরে সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের আপত্তি প্রত্যাহার করা হয়েছিল, তাকে নিউজিল্যান্ডে থাকার অনুমতি দেয়। ২০১৪ সালে তাকে নিউজিল্যান্ডের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল।
আহমদ জায়েত / আহমেদ যায়াত: আহমেদ জায়েত একজন মিশরীয় আমেরিকান ব্যবসায়ী এবং থ্রোবারড রেস ঘোড়ার মালিক। তিনি জায়েত স্টেবলস, এলএলসি, একটি থ্রোবার্বার্ড ঘোড়দৌড়ের ব্যবসায়ের সিইও, যা ২০১৫ ট্রিপল ক্রাউন বিজয়ী আমেরিকান ফারোয়ের বংশবৃদ্ধি করে এবং তার মালিক। দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের জো ড্রেপ জায়েতকে "বিতর্কিত" এবং "পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রেসিংয়ের অন্যতম সফল এবং উজ্জ্বল মালিক হিসাবে বর্ণনা করেছেন।"
আহমেদ জিশান / আহমেদ জিশান: আহমেদ জিশান একজন পাকিস্তানি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার যিনি করাচি ক্রিকেট দলের হয়ে খেলেছিলেন।
আহমেদ জেইন / আহমদ জেইন: আহমদ জেইন বর্তমানে ইয়েমেনি লেখক এবং সাংবাদিক, বর্তমানে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থান করছেন, যেখানে তিনি আল-হায়াত পত্রিকার জন্য কাজ করছেন। তিনি দুটি উপন্যাস এবং দুটি ছোটগল্প সংকলনের লেখক। লেখকের কাজ বণিপাল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে।
আহমেদ জেইন_এল-আবিদিন / আহমেদ জেইন এল-আবিদিন: আহমেদ জেইন এল-আবিদীন একজন মিশরীয় ফেন্সার। তিনি 1960 এবং 1968 গ্রীষ্ম অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন। 1960 গেমসে তিনি সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
আহমেদ জাইওয়ার_পাশা / আহমেদ জাইওয়ার পাশা: আহমেদ জিওয়ার পাশা (1864–1945) 1924 সালের 24 নভেম্বর থেকে 7 জুন 1926 পর্যন্ত মিশরের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
আহমেদ জেকি_ভালিদি_তোগান / জেকি ভেলিদি টোগান: জেকি ভেলিদি টোগান ছিলেন বাশকির ianতিহাসিক, তুর্কি বিশেষজ্ঞ এবং বাশকির বিপ্লবী ও মুক্তি আন্দোলনের নেতা ছিলেন।
আহমেদ জেকি_ভালিদভ / জেকি ভেলিদি টোগান: জেকি ভেলিদি টোগান ছিলেন বাশকির ianতিহাসিক, তুর্কি বিশেষজ্ঞ এবং বাশকির বিপ্লবী ও মুক্তি আন্দোলনের নেতা ছিলেন।
আহমেদ জেরগুই / আহমেদ জেরগুই: আহমেদ জেরগুই একজন আলজেরিয়ান রাï গায়ক-গীতিকার ছিলেন।
আহমেদ জাওয়াইল / আহমেদ জুইয়েল: আহমেদ হাসান জাওয়াইল ছিলেন একজন মিশরীয়-আমেরিকান রসায়নবিদ, যিনি "ফেম্টোকেমিস্ট্রি'র জনক হিসাবে পরিচিত। তিনি ফেমটোকেমিস্ট্রি সম্পর্কিত কাজের জন্য ১৯৯৯ সালে রসায়নের নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন এবং তিনি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার অর্জনকারী প্রথম মিশরীয় হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন রসায়ন বিভাগের লিনাস পলিং চেয়ার, পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং ক্যালিফোর্নিয়ার ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির আলট্রাফাট সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ফিজিকাল বায়োলজি সেন্টারের পরিচালক।
আহমেদ জিয়া_আজিমি / আহমদ জিয়া আজিমি: আহমেদ জিয়া আজিমি একজন আফগান ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি আফগানিস্তানের জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন।
আহমেদ জিয়া_ মাসউদ / আহমদ জিয়া মাসউদ: আহমদ জিয়া মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে নভেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের প্রথম নির্বাচিত প্রশাসনে আফগানিস্তানের সহ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী নেতা প্রয়াত আহমদ শাহ মাসউদের ছোট ভাই। আফগানিস্তানের এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে। ২০১১ সালের শেষদিকে, আহমদ জিয়া মাসউদ আফগানিস্তানের জাতীয় ফ্রন্টের প্রধান নেতাদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন, যারা তালেবানদের ক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। ন্যাশনাল ফ্রন্টকে সাধারণত যুক্তফ্রন্টের একটি সংস্কার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা ২০০১ সালের শেষদিকে মার্কিন বিমান সহায়তা দিয়ে তালেবানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়।
আহমেদ জিয়াদ_বাহ_এডদিন / জিয়াদ বাহা-এলডিন: জিয়াদ আহমেদ বাহা-এল্ডিন একজন মিশরীয় অর্থনীতিবিদ, বাণিজ্যিক আইনজীবি এবং রাজনীতিবিদ।
আহমেদ জিয়াউদ্দিন / ২০১২ আইসিটি স্কাইপ বিতর্ক: ২০১২ সালের আইসিটি স্কাইপ বিতর্ক হ'ল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারক ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নিজামুল হক এবং ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশী আইনজীবী আহমেদ জিয়াউদ্দিনের মধ্যে স্কাইপ কথোপকথন এবং ইমেল ফাঁস হয়েছিল। একাত্তরের বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা চলাকালীন এই কথোপকথন হয়েছিল।
আহমেদ জিওয়ার_পাশা / আহমেদ জাইওয়ার পাশা: আহমেদ জিওয়ার পাশা (1864–1945) 1924 সালের 24 নভেম্বর থেকে 7 জুন 1926 পর্যন্ত মিশরের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
আহমেদ জিয়া_মাসুদ / আহমদ জিয়া মাসউদ: আহমদ জিয়া মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে নভেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের প্রথম নির্বাচিত প্রশাসনে আফগানিস্তানের সহ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী নেতা প্রয়াত আহমদ শাহ মাসউদের ছোট ভাই। আফগানিস্তানের এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে। ২০১১ সালের শেষদিকে, আহমদ জিয়া মাসউদ আফগানিস্তানের জাতীয় ফ্রন্টের প্রধান নেতাদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন, যারা তালেবানদের ক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। ন্যাশনাল ফ্রন্টকে সাধারণত যুক্তফ্রন্টের একটি সংস্কার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা ২০০১ সালের শেষদিকে মার্কিন বিমান সহায়তা দিয়ে তালেবানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়।
আহমেদ জোগ / আলবেনিয়ার জগ প্রথম: জগ প্রথম , জন্ম আহমেদ মুহতার বে জোগোল্লি , ১৯২২ সালে আহমেট জোগু নামটি গ্রহণ করে, ১৯২২ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তিনি আলবেনিয়ার নেতা ছিলেন। তিনি প্রথমে আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদে (১৯২২-১৯২৪) দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তারপরে রাষ্ট্রপতি হিসাবে (১৯২–-১৮২৮) , এবং অবশেষে দেশের রাজা হিসাবে (1928–1939)।
আহমেদ জোগু / জোগ প্রথম আলবেনিয়ার: জগ প্রথম , জন্ম আহমেদ মুহতার বে জোগোল্লি , ১৯২২ সালে আহমেট জোগু নামটি গ্রহণ করে, ১৯২২ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তিনি আলবেনিয়ার নেতা ছিলেন। তিনি প্রথমে আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদে (১৯২২-১৯২৪) দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তারপরে রাষ্ট্রপতি হিসাবে (১৯২–-১৮২৮) , এবং অবশেষে দেশের রাজা হিসাবে (1928–1939)।
আহমেদ জাউউই / আহমেদ জাউউই: আহমেদ জাউউই আলজিয়ার্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন আলজিয়ার্সের একজন ধর্মতত্ত্ববিদ এবং মালিকি মুফতি।
আহমেদ জৌবি / আহমেদ জৌবি: আহমেদ জৌবি একজন লিবিয়ার ভলিবল খেলোয়াড়। ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে তিনি পুরুষদের টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমেদ জোওয়াইল / আহমেদ জুইয়েল: আহমেদ হাসান জাওয়াইল ছিলেন একজন মিশরীয়-আমেরিকান রসায়নবিদ, যিনি "ফেম্টোকেমিস্ট্রি'র জনক হিসাবে পরিচিত। তিনি ফেমটোকেমিস্ট্রি সম্পর্কিত কাজের জন্য ১৯৯৯ সালে রসায়নের নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন এবং তিনি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার অর্জনকারী প্রথম মিশরীয় হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন রসায়ন বিভাগের লিনাস পলিং চেয়ার, পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং ক্যালিফোর্নিয়ার ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির আলট্রাফাট সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ফিজিকাল বায়োলজি সেন্টারের পরিচালক।
আহমেদ জুহায়ের / আহমেদ জায়েদ সেলিম জুহায়ের: আহমেদ জায়েদ সেলিম জুহায়ের হ'ল সৌদি আরবের নাগরিক, যা পূর্বে কিউবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুয়ান্তানামো বে আটক শিবিরে বিচারবহির্ভূত আটকে ছিল।
আহমেদ জুলফিকার / জুলফিকার আহমেদ (ডাচ ক্রিকেটার): জুলফিকার আহমেদ প্রাক্তন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার যিনি ১৯৯১ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে ডাচ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি মূলত ডানহাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসাবে খেলেছিলেন, যদিও মাঝে মাঝে ব্যাটিংয়ের উদ্বোধন করেছিলেন তিনি।
আহমেদ জুরুক / আহমেদ জুরুক: আহমেদ বাবা জুরুক , ডানমাসানিন পাতিগি ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ সালে নির্বাচিত কোওয়ারা উত্তর প্রতিনিধি দলের একজন নাইজেরিয়া সিনেটর। তিনি সিনেট কর্তৃক মনোনীত রাজস্ব আহ্বান, বরাদ্দ এবং আর্থিক কমিশনের সদস্য।
আহমেদ জুওয়ে / আহমেদ জুওয়ে: আহমেদ মাহমুদ আবদেলকারিম আল-জুওয়ে , যা কাবিলা নামে বেশি পরিচিত, তিনি একজন লিবিয়ার প্রাক্তন ফুটবলার যিনি স্ট্রাইকার হিসাবে অভিনয় করেছিলেন। তিনি আল নাসের, আল আহলি বেনগাজি, আল কাদিসিয়া, আল ইত্তেহাদ ত্রিপোলি, সিএ বাইসার্টিন, আল শারজা এবং জাখো এফসি এবং লিবিয়া জাতীয় দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলতেন।
আহমেদ জেড% সি 3% বিসিএইচডি% সি 3% বিসি_পাশা / আহমেদ জাহদি পাশা: প্রথম সাংবিধানিক যুগের সময় আহমেদ জাহদা পাশা ছিলেন অটোমান উদারপন্থী রাষ্ট্রনায়ক, যিনি পরবর্তী সময়ে শিক্ষামন্ত্রীর পদে ছিলেন।
আহমেদ আবুখাটার / আহমদ আবুখাটার: আহমেদ আবুখাটার একজন স্থপতি, পরিবেশ বিজ্ঞানী এবং ব্যবসায়ের দ্বারা নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনাকারী। তিনি একজন লেখক, পাওয়ারলিফটার এবং ২০০ ath সালে নেভাদার লাস ভেগাসে ওয়ার্ল্ড পাওয়ারলিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপ ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অব বেঞ্চ প্রেসার্স অ্যান্ড ডেড লিফটার্স (ডাব্লুএবিডিএল) ফিলিস্তিনের প্রতিনিধিত্বকারী প্রথম অ্যাথলেট।
আহমেদ অ্যাডুডি / টিউব বার প্রেনক কল: টিউব বার প্র্যাঙ্ক কলগুলি 1970 এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে জার্সি শহরের টিউব বারে করা প্রেনক কলগুলির একটি সিরিজ, যেখানে জিম ডেভিডসন এবং জন এলমো বারের স্বত্বাধিকারী "রেড" কে জিজ্ঞাসা করত, যদি তারা বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতে পারে অস্তিত্বহীন গ্রাহকরা। ঠাট্টা-ঠাট্টার দ্বারা প্রদত্ত ঠকানো নামগুলি প্রায়শই আক্রমণাত্মক বাক্যাংশের জন্য পাংস এবং হোমোফোন ছিল। কলগুলির রেকর্ডিংগুলি ডুপ্লিকেট করা ক্যাসেট টেপগুলিতে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছিল এবং সিম্পসনসে দীর্ঘ সময় ধরে চলার জন্য প্রেরণা ছিল।
আহমেদ আকবর / আহমেদ আকবর সোবহান: আহমেদ আকবর সোবহান , একজন বাংলাদেশী বিজনেস ম্যাগনেট। তিনি ব্যবসায়ী সংগঠন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান। তিনি বসুন্ধরা গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন, যা রিয়েল এস্টেট, সিমেন্ট উত্পাদন, কাগজ ও সহযোগী পণ্য, ইস্পাত পণ্য, এলপি গ্যাস, শপিং কমপ্লেক্স, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহ বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আহমেদ আল আসাদ / আহমেদ আবদেল লতিফ আসাদ: আহমদ এল-আসাদ বা আহমদ আল-আসাদ ১৯৫১ সালের ৫ জুন থেকে ১৯৫৩ সালের ৩০ মে অবধি লেবাননের সংসদের স্পিকার ছিলেন।
আহমেদ আল-আসাদি / আহমেদ আল আসাদি: আহমেদ জাসিম আল আসাদি একজন ইরাকি রাজনীতিবিদ যিনি বর্তমানে বাগদাদের সংসদ সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং জনপ্রিয় একীকরণ বাহিনীর প্রাক্তন সরকারী মুখপাত্র। তিনি ফাতাহ জোটের মুখপাত্র এবং ইরাকের "ইসলামিক আন্দোলন" এর সেক্রেটারি জেনারেল .. আহমদ আল-আসাদি অস্ট্রেলিয়ান এবং কানাডিয়ান নাগরিকদের দ্বারা পরিচালিত চাঁদাবাজি অভিযানের শিকার হয়েছিল। আল-আসাদি দ্বৈত অস্ট্রেলিয়ান এবং ইরাকি নাগরিক।
আহমেদ আল-আসির / আহমেদ আল-আসির: আহমদ আল-আসির দক্ষিণ লেবাননের সিডনের বিলাল বিন রাবাহ মসজিদের প্রাক্তন ইমাম। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরুর পরে আঞ্চলিক রাজনীতিতে তার ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের সাথে এবং গণমাধ্যমের সাথে তার যোগাযোগের ফলে তিনি লেবাননের বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যে একজন কুখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছে। আল-আসির একটি সালাফি। তিনি প্রায়শই ইরান ও হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন, যার বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ করেছেন যে লেবাননের ভঙ্গুর সাম্প্রদায়িক ভারসাম্য ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি।
আহমেদ আল-আসির / আহমেদ আল-আসির: আহমদ আল-আসির দক্ষিণ লেবাননের সিডনের বিলাল বিন রাবাহ মসজিদের প্রাক্তন ইমাম। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরুর পরে আঞ্চলিক রাজনীতিতে তার ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের সাথে এবং গণমাধ্যমের সাথে তার যোগাযোগের ফলে তিনি লেবাননের বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যে একজন কুখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছে। আল-আসির একটি সালাফি। তিনি প্রায়শই ইরান ও হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন, যার বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ করেছেন যে লেবাননের ভঙ্গুর সাম্প্রদায়িক ভারসাম্য ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি।
আহমেদ আল-আসিরি / আহমেদ আল-আসিরি: আহমেদ আল-আসিরি , আহমেদ আল-আসিরি বা আহমেদ আসিরি উল্লেখ করতে পারেন: আহমেদ আল-আসিরি (সাধারণ), সৌদি সাধারণ ও জামাল খাশোগি হত্যার মূল সন্দেহভাজন আহমেদ আল-আসিরি (স্প্রিন্টার), সৌদি স্প্রিন্টার আহমেদ আল-আসির, লেবাননের ইসলামপন্থি আলেম এবং সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের অংশগ্রহণকারী আহমেদ আসিরি, সৌদি ফুটবলার আহমেদ আসিরি, সৌদি ফুটবলার
আহমেদ আল-আসিরি_ (সৌদি_জেনারাল) / আহমদ আসিরি (সাধারণ): মেজর জেনারেল আহমদ হাসান মোহাম্মদ আসিরি সৌদি মুকুট রাজকুমার মোহাম্মদ বিন সালমান এবং আল-মুখাবারত আল-আমাহর প্রাক্তন উপপ্রধান এবং ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের প্রাক্তন মুখপাত্রের ঘনিষ্ঠ বিশ্বাসী এবং উপদেষ্টা। তিনি সৌদি হস্তক্ষেপের শুরু থেকে 27 জুলাই 2017 অবধি মুখপাত্র হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, যখন তাকে কর্নেল তুরকি বিন সালেহ আল-মালকি দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
আহমেদ আল-আসিরি_ (সাধারণ) / আহমদ আসিরি (সাধারণ): মেজর জেনারেল আহমদ হাসান মোহাম্মদ আসিরি সৌদি মুকুট রাজকুমার মোহাম্মদ বিন সালমান এবং আল-মুখাবারত আল-আমাহর প্রাক্তন উপপ্রধান এবং ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের প্রাক্তন মুখপাত্রের ঘনিষ্ঠ বিশ্বাসী এবং উপদেষ্টা। তিনি সৌদি হস্তক্ষেপের শুরু থেকে 27 জুলাই 2017 অবধি মুখপাত্র হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, যখন তাকে কর্নেল তুরকি বিন সালেহ আল-মালকি দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
আহমেদ আল-আযফি / আবু আল-আব্বাস আল-আজাফি: আবু আল-আব্বাস আল-আজফি বা পুরো আবু আল-আব্বাস আহমদ আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে আহমদ আল-লখমি আল-সাবতি (১১–২-১২3636) ছিলেন ধর্মীয় ও আইনী পন্ডিত এবং বানু আল-আজফি সদস্য, যিনি সিউটা শাসন করেছিলেন 13 শতক। আল-আজফি মৌখিক traditionতিহ্যের বিশ্লেষণে বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তিনি বারবারের সাধু সিদি আবু ইয়াজা ইয়ালনূর ইবনে মায়মুন ইবনে আবদাল্লাহ দুকালি হাজিরি আল- গারবী : দিয়ামাত আল-ইয়াকিন ফাই জামাআত আল-মুত্তাকিনের জীবনী রচনা করেছিলেন । তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হ'ল কিতাব আদ্-দুর আল-মুনাজযাম ফাই আমি 'ম-মালিদ আল মু'আযযাম । এটি তাঁর পুত্র আবু ল কাসিমের মৃত্যুর পরে সম্পন্ন হয়েছিল। আল-আজফি সিউটাতে মওলিদ উদযাপনের রীতিনীতি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর ছেলে আবু-কাসিম পুরো মাগরেব জুড়ে এটি প্রচার করেছিলেন।
আহমেদ আল-বকর / আহমেদ হাসান আল-বাকর: আহমেদ হাসান আল-বকর ইরাকের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি ছিলেন, ১৯ July68 সালের ১ July জুলাই থেকে ১ July জুলাই 1979 পর্যন্ত তিনি বিপ্লব আরব সমাজতান্ত্রিক বাথ পার্টি এবং পরবর্তীকালে বাগদাদ ভিত্তিক বাথ পার্টি এবং এর আঞ্চলিক সংস্থা বা এর একজন শীর্ষস্থানীয় সদস্য ছিলেন। 'অ্যাথ পার্টি - ইরাক অঞ্চল, যা বাথবাদকে প্রশংসিত করেছিল, আরব জাতীয়তাবাদ এবং আরব সমাজতন্ত্রের মিশ্রণ।
আহমেদ আল-বারাক / আহমেদ আল-বারাক: আহমেদ শায়া আল-বারাক অন্তর্বর্তীকালীন ইরাক গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন, ২০০৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক আক্রমণের পরে তৈরি হয়েছিল এবং ২০০৪ সালের জুনে বিলুপ্ত হয়েছিল। ব্যাবিলন শহরের একজন শিয়া মুসলিম, আল-বারাক আইনজীবী ও সমন্বয়কারী ইরাকি বার সমিতি মানবাধিকার কর্মী হিসাবে আল-বারাক ১৯৯১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের সহযোগিতায় ইরাকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছিলেন।
আহমেদ আল-বিশি / আহমদ আল-বিশি: আহমদ আল-বিশি একজন সৌদি আরব ফুটবলার। তিনি ১৯৮৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমেদ আল-বুনি / আহমদ আল-বুনি: আহমাদ ইবনে আলী আল-বুনি , যাকে শরফ আল-দ্বীন বা শিহাব আল-দিন আহমদ ইবনে আলী ইবনু ইউসুফ আল-বুনি আল-মালিকি আল-ইফরিকী ছিলেন একজন আলজেরিয়ান গণিতবিদ এবং দার্শনিক এবং রহস্যজনক মূল্য সম্পর্কে সুপরিচিত সুফি ও লেখক। গণিত, সিহর (যাদুবিদ্যা) এবং আধ্যাত্মিকতা সম্পর্কিত চিঠি এবং বিষয়গুলি, তবে তাঁর সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। আল-বুনি মিশরে থাকতেন এবং তাঁর সময়ের অনেক নামী সুফি মাস্টারদের কাছ থেকে শিখতেন।
আহমেদ আল দার্বী / আহমেদ আল-দার্বী: আহমেদ মুহাম্মাদ হাজা আল-দার্বী সৌদি আরবের নাগরিক, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুয়ান্তানামো বে আটক ক্যাম্পে, আগস্ট ২০০২ থেকে মে 2018 পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ছিলেন; মে 2018 সালে, তাকে সৌদি আরবের হেফাজতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সময় মুক্তি পাওয়া গুয়ান্তানামোতে তিনিই ছিলেন একমাত্র সন্ত্রাসী। আল-দারবী সৌদি আরবের তাইফ শহরে ১৯ January৫ সালের ৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ২০০২ সালের জুনে তাকে আজারবাইজান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, মার্কিন বাহিনী দ্বারা আফগানিস্তানে প্রেরণ করা হয়েছিল, যেখানে তাকে বাগরাম এয়ার ফোর্স বেসে রাখা হয়েছিল, এবং পরে সে বছরের আগস্টে গুয়ান্তানামোতে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
আহমেদ আল-ইমরান / আহমদ আল-ইমরান: আহমদ আল-ইমরান একজন কুয়েতি হ্যান্ডবল খেলোয়াড়। তিনি ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমেদ আল-গাদ্দাফি_আল-কাহসি / আহমেদ আল-গাদ্দাফি আল-কাহসি: আহমেদ আল-গাদ্দাফি আল-কাহসী (আরবি: مدحمد القذافي ; তিনি ছিলেন লিবিয়ার প্রাক্তন নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির চাচাতো ভাই। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন ২ July জুলাই ২০১১ গাদ্দাফি প্রাঙ্গণে বোমা হামলায় নিহত হয়েছিল।দ্বন্দ্ব শুরুর আগে এই দম্পতির তিন সন্তান ছিল, যার মধ্যে একজন ন্যাটো বিমান হামলায় তার এক ভাইয়ের সাথে মারা গিয়েছিল এবং অন্য একজন তার স্বামী সহ মারা গিয়েছিল। গাদ্দাফির প্রাঙ্গণে বোমা হামলায় তাদের চতুর্থ সন্তানের এক মেয়ে আলজেরিয়ায় জন্মগ্রহণ করায় ত্রিপোলির যুদ্ধের পরে আয়েশা তার ভাই হানিবল ও মুহাম্মদের সাথে সেখানে পালিয়ে যায়।
আহমেদ আল-গাইলানী / আহমেদ গাইলানী: আহমেদ খালফান গাইলানি হলেন তানজানিয়ান আল কায়েদার সন্ত্রাসী সংগঠনের একজন ষড়যন্ত্রকারী যে কেনিয়া এবং তানজানিয়ায় দূতাবাসগুলিতে বোমা হামলার ক্ষেত্রে তার ভূমিকার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। 1998 সালে মার্কিন দূতাবাস বোমা হামলায় অংশগ্রহী হিসাবে তাকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। ২০০১ সালের অক্টোবরে তিনি এফবিআইয়ের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় ছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি যৌথ অভিযানে পাকিস্তানী বাহিনী দ্বারা ধরা পড়ে এবং তাকে আটক করা হয়েছিল এবং ২০০৯ সালের ৯ ই জুন পর্যন্ত গুয়ান্তানামো বে আটক শিবিরে তাকে আটকে রাখা হয়েছিল। ; গুয়ান্তানামো আটক ১৪ জনদের মধ্যে একজন যাকে এর আগে বিদেশে গোপন স্থানে রাখা হয়েছিল। দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়, গাইলানি সামরিক কর্মকর্তাদের বলেছিলেন যে তিনি বিবাদী এবং তিনি দাবি করেছেন যে তারা আল-কায়েদার কর্মীদের শোষিত শিকার হয়েছে।
আহমেদ আল-গামদি / আহমেদ আল-গামদি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের বিমানের ১ 17৫ ফ্লাইটের ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ সালাহ সাইদ আল-গামদী ছিলেন একজন।
আহমেদ আল-গাশমি / আহমদ আল-গাশমি: আহমদ বিন হুসেন আল-গাশমি আট মাস পরে তাঁর মৃত্যু অবধি ১৯ 1977 সালের ১১ ই অক্টোবর থেকে ইয়েমেন আরব প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তাঁর পূর্বসূর ইব্রাহিম আল-হামদীকে হত্যা করা হলে আল-গাশমি ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। পরে খশমিকে হত্যা করা হয়েছিল। ইয়েমেনের গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি সেলিম রুবাই আলীর প্রেরিত দূত এবং ব্রিফকেসের সাথে দেখা করার সময় তার এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল, যেখানে একটি গোপন বার্তা সম্বলিত বিস্ফোরিত হয়ে আল-গাশমি ও দূত উভয়কেই হত্যা করে। কে বিস্ফোরন করেছিল তা শেষ পর্যন্ত জানা যায়নি। কাকতালীয়ভাবে, এই ঘটনার তিন দিন পর একটি অভ্যুত্থানে রুবাই আলী মারা যান।
আহমেদ আল গজল / আহমেদ আল গজল: আহমদ আল-গজল বা পুরোপুরিভাবে আবু এল-আব্বাস আহমেদ ইবনে আল-মাহদী আল-গজল আল-আন্দালুসী আল-মালিকি মরোক্কান সুলতান মোহাম্মদ ইবনে আবদাল্লাহ (1757-89) এর সেক্রেটারি ছিলেন। আল গজল হলেন নাতিদজাত আল-ইদিতিহাদ ফাই-মুহাদানা ওয়া এল-ডিজিহাদ নামে তাঁর স্পেন ভ্রমণ এবং রিসালার লেখক হলেন ইসাওয়া ধর্মীয় আদেশের প্রধান আল-নুর আল-খামিলের জীবনী।
আহমেদ আল-গজল / আহমেদ আল গজল: আহমদ আল-গজল বা পুরোপুরিভাবে আবু এল-আব্বাস আহমেদ ইবনে আল-মাহদী আল-গজল আল-আন্দালুসী আল-মালিকি মরোক্কান সুলতান মোহাম্মদ ইবনে আবদাল্লাহ (1757-89) এর সেক্রেটারি ছিলেন। আল গজল হলেন নাতিদজাত আল-ইদিতিহাদ ফাই-মুহাদানা ওয়া এল-ডিজিহাদ নামে তাঁর স্পেন ভ্রমণ এবং রিসালার লেখক হলেন ইসাওয়া ধর্মীয় আদেশের প্রধান আল-নুর আল-খামিলের জীবনী।
আহমেদ আল-হাসান / আহমদ আল-হাসান: আহমেদ আলহসান , পুরো নাম আহমেদ বিন ইসমাইল বিন সালেহ বিন হুসেন বিন সালমান মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলে দাবি করা ইমাম আল-মাহদীর শিয়া ইরাকি আন্দোলনের আনসার নেতা। তাঁর অনুসারীরা তাকে আল-ইয়ামানী বলে বিশ্বাস করেন, যিনি ইমামের প্রত্যাবর্তনের পূর্বে ইয়েমেনের এসচ্যাটোলজিকাল নেতা, যদিও এটি শিয়া ইসলামে মূলধারার বিশ্বাস নয়। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং তাঁর ওয়েবসাইটে তাঁর অনুসারীদের দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আহমেদ আল-হজনাভি / আহমেদ আল-হজনাভি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমেদ আল-হিবা / আহমেদ আল-হিবা: আহমেদ আল-হিবা দক্ষিণ মরক্কোর ফরাসী ialপনিবেশিক শক্তির সশস্ত্র প্রতিরোধের নেতা এবং মরক্কোর সুলতানিয়ার ভান করেছিলেন। ইংরেজি গ্রন্থগুলিতে তাঁর সাধারণত নাম রাখা হয় কেবল এল হিবা । তাঁর বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি আহমদ আল-হিবা ছিলেন এক বিরাট কবি।
আহমেদ আল-হাসিনী / আহমদ আল-হাসিনি: আহমেদ মৌস্তফা আল-হাসিনি ছিলেন লেবাননের রাজনীতিবিদ, যিনি একাধিকবার মন্ত্রী ও উপ-দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
আহমেদ আল জা% 27বাড়ি / আহমেদ জাবরী: আহমদ আল-জাবরী ছিলেন একজন সিনিয়র নেতা এবং হামাসের সামরিক শাখার ইজ আদ-দীন আল-কাসাম ব্রিগেডের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। তাকে গাজা উপত্যকায় হামাস দখলের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল এবং ২০০ H সালে হামাসের ক্রস সীমান্তে অভিযান চালানো হয়েছিল যার ফলশ্রুতিতে ইস্রায়েলি সৈন্য গিলাদ শালিতকে ধরেছিল। চিফ লজিস্টিক অফিসার মাহমুদ আল মাভোহ সহ তাঁর কমান্ডে, হামাস দীর্ঘ দূরত্বে গাইডড মিসাইল এবং রকেট অর্জনের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যভাবে নিজস্ব সামরিক অস্ত্রের সক্ষমতা অর্জন করেছিল।
আহমেদ আল-জাবরী / আহমেদ জাবরী: আহমদ আল-জাবরী ছিলেন একজন সিনিয়র নেতা এবং হামাসের সামরিক শাখার ইজ আদ-দীন আল-কাসাম ব্রিগেডের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। তাকে গাজা উপত্যকায় হামাস দখলের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল এবং ২০০ H সালে হামাসের ক্রস সীমান্তে অভিযান চালানো হয়েছিল যার ফলশ্রুতিতে ইস্রায়েলি সৈন্য গিলাদ শালিতকে ধরেছিল। চিফ লজিস্টিক অফিসার মাহমুদ আল মাভোহ সহ তাঁর কমান্ডে, হামাস দীর্ঘ দূরত্বে গাইডড মিসাইল এবং রকেট অর্জনের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যভাবে নিজস্ব সামরিক অস্ত্রের সক্ষমতা অর্জন করেছিল।
আহমেদ আল-জাবরী / আহমেদ জাবরী: আহমদ আল-জাবরী ছিলেন একজন সিনিয়র নেতা এবং হামাসের সামরিক শাখার ইজ আদ-দীন আল-কাসাম ব্রিগেডের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। তাকে গাজা উপত্যকায় হামাস দখলের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল এবং ২০০ H সালে হামাসের ক্রস সীমান্তে অভিযান চালানো হয়েছিল যার ফলশ্রুতিতে ইস্রায়েলি সৈন্য গিলাদ শালিতকে ধরেছিল। চিফ লজিস্টিক অফিসার মাহমুদ আল মাভোহ সহ তাঁর কমান্ডে, হামাস দীর্ঘ দূরত্বে গাইডড মিসাইল এবং রকেট অর্জনের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যভাবে নিজস্ব সামরিক অস্ত্রের সক্ষমতা অর্জন করেছিল।
আহমেদ আল-জারবা / আহমদ জারবা: ১৯69৯ সালে কামিশলী শহরে জন্ম নেওয়া আহমদ জারবা একজন সিরিয়ার বিরোধী সদস্য এবং প্রাক্তন রাজনৈতিক বন্দী। তিনি বাশার আল-আসাদের একজন সাধারণ বিরোধী এবং July জুলাই ২০১৩ থেকে ১১ জুলাই ২০১৪ এর মধ্যে তিনি সিরিয়ার জাতীয় জোটের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের বিরোধী দলগুলির প্রধান জোট, পাশাপাশি সদস্য হওয়ার পাশাপাশি সিরিয়ান জাতীয় কাউন্সিল। বোর্ডটি পুনর্নবীকরণের লক্ষ্যে জোটের উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনের সভার ভোটগ্রহণের দ্বিতীয় দফায় তাঁর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি ৫৫ ভোট পেয়েছিলেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা সাববাগের চেয়ে তিনটি বেশি, তাকে কাতারের সমর্থন ছিল। দ্য ইকোনমিস্টের জুলাই ২০১৩ সালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, "তিনি বিশ্বাস করেন যে তার পূর্বসূরি মোয়াজ আল-খতিব তার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে বলে বিশ্বাস করার খুব কম কারণ আছে।" তার একমাত্র প্রতিপক্ষ রিয়াদ ফরিদ হিজাবকে ১৩ ভোটে পরাজিত করে ৫ জানুয়ারী ২০১৪-তে জারবা আবার নির্বাচিত হন।
আহমেদ আল-জাজার / জাজার পাশা: আহমদ পাশা আল-জাজার ছিলেন ১re76 in সালে সিডন আইয়ালেটের একর ভিত্তিক অটোম্যান গভর্নর এবং দামেস্ক আইয়ালেটের এক সাথে গভর্নর ছিলেন ১–৮–-১8686।, ১–৯০-১95৯95, ১9৯৮-১99৯৯ এবং 1803–1804 সালে। অস্পষ্ট বংশোদ্ভূত বসনিয়ান, তিনি মিশরে সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন বিভিন্ন মামলুক আধিকারিকের সেবায়, অবশেষে তিনি মিশরের ব্যবহারিক শাসক আলি বে আল-কবিরের জন্য প্রধান প্রয়োগকারী এবং হত্যাকারী হয়েছিলেন। বেদুইন অভিযানে তার কর্তার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেদুইন উপজাতির একদলকে মারাত্মক আক্রমণ করার জন্য তিনি আল-জাজরের উপাধি অর্জন করেছিলেন। আল-জাজার তার পূর্বের এক মাস্টারকে হত্যায় অংশ নিতে অস্বীকার করার পরে ১6868৮ সালে আলি বেয়ের সাথে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তিনি শেষ পর্যন্ত সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন, যেখানে তাকে রাশিয়ান নৌবাহিনী এবং উত্তর ফিলিস্তিনের একর-ভিত্তিক শাসক জহির আল-উমারের যৌথ আক্রমণ থেকে বৈরুতকে রক্ষা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। অবশেষে তিনি আত্মসমর্পণ করে এবং তার কাছ থেকে ত্রুটিযুক্ত হয়ে এবং চুরি হওয়া করের অর্থ নিয়ে পালানোর আগে জহিরের চাকরিতে প্রবেশ করেন।
আহমেদ আল-জেরবা / আহমদ জারবা: ১৯69৯ সালে কামিশলী শহরে জন্ম নেওয়া আহমদ জারবা একজন সিরিয়ার বিরোধী সদস্য এবং প্রাক্তন রাজনৈতিক বন্দী। তিনি বাশার আল-আসাদের একজন সাধারণ বিরোধী এবং July জুলাই ২০১৩ থেকে ১১ জুলাই ২০১৪ এর মধ্যে তিনি সিরিয়ার জাতীয় জোটের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের বিরোধী দলগুলির প্রধান জোট, পাশাপাশি সদস্য হওয়ার পাশাপাশি সিরিয়ান জাতীয় কাউন্সিল। বোর্ডটি পুনর্নবীকরণের লক্ষ্যে জোটের উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনের সভার ভোটগ্রহণের দ্বিতীয় দফায় তাঁর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি ৫৫ ভোট পেয়েছিলেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা সাববাগের চেয়ে তিনটি বেশি, তাকে কাতারের সমর্থন ছিল। দ্য ইকোনমিস্টের জুলাই ২০১৩ সালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, "তিনি বিশ্বাস করেন যে তার পূর্বসূরি মোয়াজ আল-খতিব তার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে বলে বিশ্বাস করার খুব কম কারণ আছে।" তার একমাত্র প্রতিপক্ষ রিয়াদ ফরিদ হিজাবকে ১৩ ভোটে পরাজিত করে ৫ জানুয়ারী ২০১৪-তে জারবা আবার নির্বাচিত হন।
আহমেদ আল-জিজার / জাজার পাশা: আহমদ পাশা আল-জাজার ছিলেন ১re76 in সালে সিডন আইয়ালেটের একর ভিত্তিক অটোম্যান গভর্নর এবং দামেস্ক আইয়ালেটের এক সাথে গভর্নর ছিলেন ১–৮–-১8686।, ১–৯০-১95৯95, ১9৯৮-১99৯৯ এবং 1803–1804 সালে। অস্পষ্ট বংশোদ্ভূত বসনিয়ান, তিনি মিশরে সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন বিভিন্ন মামলুক আধিকারিকের সেবায়, অবশেষে তিনি মিশরের ব্যবহারিক শাসক আলি বে আল-কবিরের জন্য প্রধান প্রয়োগকারী এবং হত্যাকারী হয়েছিলেন। বেদুইন অভিযানে তার কর্তার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেদুইন উপজাতির একদলকে মারাত্মক আক্রমণ করার জন্য তিনি আল-জাজরের উপাধি অর্জন করেছিলেন। আল-জাজার তার পূর্বের এক মাস্টারকে হত্যায় অংশ নিতে অস্বীকার করার পরে ১6868৮ সালে আলি বেয়ের সাথে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তিনি শেষ পর্যন্ত সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন, যেখানে তাকে রাশিয়ান নৌবাহিনী এবং উত্তর ফিলিস্তিনের একর-ভিত্তিক শাসক জহির আল-উমারের যৌথ আক্রমণ থেকে বৈরুতকে রক্ষা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। অবশেষে তিনি আত্মসমর্পণ করে এবং তার কাছ থেকে ত্রুটিযুক্ত হয়ে এবং চুরি হওয়া করের অর্থ নিয়ে পালানোর আগে জহিরের চাকরিতে প্রবেশ করেন।
আহমেদ আল খাদির / আহমেদ খদর: আহমেদ সাইদ খদর কানাডার নাগরিক ছিলেন যিনি ১৯৮০ এর দশকে আফগানিস্তানে কাজ শুরু করেছিলেন। সেখানে তাকে আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন সহ আফগানিস্তানের বেশ কয়েকটি জঙ্গি ও মুজাহিদিন নেতাদের সাথে সম্পর্ক ছিল বলে বর্ণনা করা হয়েছে। কানাডা এবং আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র সহযোগী এবং আল-কায়েদার ফিনান্সার হওয়ার অভিযোগে খদরের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল।
আহমেদ আল-খালালেহ / আবু মুসাব আল-জারকাবি: আবু মুসাব আল- জারকাবি , জন্মগ্রহণকারী আহমদ ফাদিল আল-নাজাল আল-খাল্লেহ , তিনি ছিলেন জর্দানের জিহাদি, যিনি আফগানিস্তানে একটি সন্ত্রাসী প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালনা করেছিলেন। তিনি ইরাকে গিয়ে এবং ইরাক যুদ্ধ চলাকালীন একাধিক বোমাবাজি, শিরশ্ছেদ এবং হামলার জন্য দায়ী হওয়ার পরে পরিচিত হয়েছিলেন, তিনি ইরাকের "মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ" পরিণত করে "শিয়া-সুন্নি গৃহযুদ্ধ" হিসাবে অভিহিত করেছিলেন। তিনি কখনও কখনও তার সমর্থকদের দ্বারা "জবাইকারীদের শেখ" নামে পরিচিত ছিলেন।
আহমেদ আল-খলিফা / আহমেদ বিন আতেয়াতাল্লা আল খলিফা: আহমেদ বিন আতেয়াতাল্লা আল খলিফা (আরবি: مدحمد بن عطية الله آل خليفة) যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টারের সালফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিত এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তাঁর পড়াশোনা শেষ করার পরে, তিনি 20 বছরেরও বেশি সময় ধরে কেন্দ্রীয় তথ্য বিজ্ঞান সংস্থায় (সিআইও) কাজ করেছিলেন। সিআইও-তে তাঁর সময় তিনি সরকারী ডেটা নেটওয়ার্ক প্রকল্প, জাতীয় ওয়াই টু প্রকল্প, জাতীয় স্মার্টকার্ড প্রকল্প, জাতীয় জিআইএস প্রকল্প এবং জাতীয় আদমশুমারি প্রকল্প সহ একাধিক জাতীয় প্রকল্প পরিচালনা করেছিলেন। তিনি বাহরাইনের জাতীয় সনদ নির্বাহী পরিচালক ছাড়াও, ২০০১ সালের আদমশুমারি প্রকল্প, পৌরসভা নির্বাচন এবং সংসদ নির্বাচন প্রকল্পসমূহ। 2004 সালে তাকে সিআইওর সভাপতি করা হয়েছিল।
আহমেদ আল-খতিব / আহমদ আল-খতিব: আহমদ হাসান আল-খতিব (১৯৩৩-১৯৮২) একজন সিরিয়ার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি সিরিয়া রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক প্রধান ছিলেন, হাফেজ আল-আসাদকে বরখাস্ত রাষ্ট্রপতি নুরদীন আল-আতাসির পরিবর্তে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। আহমদ আল-খতিব ক্ষমতাসীন বাথ দলের বেসামরিক সদস্য ছিলেন এবং মাত্র চার মাস রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তার অবস্থান পরবর্তীকালে আসাদ পূরণ করে। এরপরে তিনি সিরিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার হন। তিনি ১৯৮২ সালে সিরিয়ার দামেস্কে মারা যান। তাঁর অনেক ভাইবোন ছিল, তাদের মধ্যে একজন নাজওয়া আল-খতিব ছিলেন, ২০০ Abdul সালে মারা যাওয়া সিরিয়ার সেনাবাহিনীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসক আবদুলমাজিদ মনসুরের স্ত্রী।
আহমেদ আল-লৌজী / আহমদ লোজি: আহমদ লোজি ছিলেন জর্দানের রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯ Jordan১ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ২ 26 শে মে 1973 পর্যন্ত জর্ডানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ওয়াসফি আল-তালের স্থলাভিষিক্ত হন যিনি ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর সংস্থা দ্বারা নিহত হয়েছিল। 1960 এর দশকে তিনি ইতিমধ্যে হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভ এবং সিনেটের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিষয়ক, পৌর বিষয়ক এবং অর্থ মন্ত্রীর পদেও তাঁর পদ ছিল। তিনি ১৯৯ 1979 থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত রয়্যাল কোর্টের চিফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪ 1984 থেকে ১৯৯ 1997 সাল পর্যন্ত তের বছর সিনেটের সভাপতির দায়িত্ব পালন করা হয়। ২০১১ সালে তিনি জর্ডানের সংবিধানের পরিবর্তনের তদারকি করার জন্য একটি কমিটির নেতৃত্ব দেন।
আহমেদ আল-মাদিনী / আহমদ আল-মাদিনী: আহমেদ আল-মাদিনী একজন পন্ডিত, noveপন্যাসিক , কবি এবং মরক্কোর একজন অনুবাদক।
আহমেদ আল-মান্জজুর / আহমেদ আল-মাণ্ডজুর: আবুল-আব্বাস আহমদ ইবনে আলী আল-মান্দজুর আল-মিকনাসি আল-ফাসি ছিলেন ধর্মতত্ত্ব এবং আইন সম্পর্কিত মরোক্কোর পন্ডিত এবং কারাউইয়িন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষক। তিনি বেশ কয়েকটি মরক্কো শহরে কাদী শিক্ষিত হিসাবে পরিচিত। 1579 থেকে 1585 এর মধ্যে তিনি মারাকেশে বেশ কিছুটা সময় কাটিয়েছিলেন, যেখানে তিনি মরোক্কোর সুলতান আহমদ আল-মনসুরকে শিখিয়েছিলেন। তিনি ধর্মতাত্ত্বিক ভাষ্যকারের লেখক এবং বিশেষত তাঁর ফারহাসা অত্যন্ত সুনামের। তিনি ছিলেন প্রখ্যাত লেখক আহমদ ইবনে আল-কাদির পিতা।
আহমেদ আল-মনসুর_সাদী / আহমদ আল-মনসুর: আহমদ আল-মনসুর ১৫78৮ সাল থেকে তাঁর মৃত্যু অবধি সদি রাজবংশের সুলতান ছিলেন 1603 সালে, সাদীদের সমস্ত শাসকের মধ্যে ষষ্ঠ এবং বিখ্যাত। আহমদ আল-মনসুর ষোড়শ শতাব্দীতে ইউরোপ এবং আফ্রিকা উভয়েরই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন; তার শক্তিশালী সেনা এবং কৌশলগত অবস্থান তাকে নবজাগরণের সময়কালের শেষের দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি খেলোয়াড় করে তুলেছিল। তাকে "গভীর ইসলামী শিক্ষার একজন মানুষ, বই, ক্যালিগ্রাফি এবং গণিতের প্রেমিক, পাশাপাশি রহস্যবাদী গ্রন্থের অনুগ্রহক এবং পণ্ডিতী আলোচনার প্রেমিক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।"
আহমেদ আল-মিরগানি / আহমেদ আল-মিরগানী: ওমর আল-বশিরের নেতৃত্বাধীন একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার সময় আহমেদ আলী আল-মিরগানি ১৯৮ 198 সালের May মে থেকে ৩০ শে জুন, ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত সুদানের 6th ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি ছিলেন।
আহমেদ আল-নামি / আহমেদ আল-নামি: ১১ ই সেপ্টেম্বর হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ বিন আবদুল্লাহ আল-নামি ছিলেন।
আহমেদ আল-নাসিরি-আল-স্লাওই / আহমাদ ইবনে খালিদ আল নাসিরি: ১ 17/18 শতকের জাবিয়ার নাসিরিয়ের সূফী লেখক আহমেদ ইবনে নাসিরকে দেখুন।
আহমেদ আল-রিফা% 27i / আহমাদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমেদ আল-রিফা% 60i / আহমাদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমেদ আল-রুবেই / আহমেদ আল-রুবেই: আহমেদ আল-রুবেই ছিলেন বিশিষ্ট উদারপন্থী কুয়েতির রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং অধ্যাপক। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামী দর্শনে পিএইচডি নিয়ে স্নাতক হন। তিনি ১৯৮৫, ১৯৯৯ এবং ১৯৯৯ সালে কুয়েতের জাতীয় পরিষদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯ 1996 পর্যন্ত তিনি কুয়েতের শিক্ষা ও উচ্চশিক্ষা মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছিলেন। তিনি কুয়েত বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে অধ্যাপকও ছিলেন।
আহমেদ আল-রুওয়েসি / আহমেদ আল-রুওয়েসি: আবু যাকারিয়া আল-তিউনিসি নামে পরিচিত আহমেদ আল-রুওয়েসি ছিলেন একজন তিউনিসিয়ার ইসলামী জঙ্গি এবং ইসলামিক স্টেটের সদস্য।
আহমেদ আল সাদৌন / আহমেদ আল সাদুন: আহমেদ আল-সাদুন ফেব্রুয়ারী ২০১২ সালের নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করার আগে পর্যন্ত ফেব্রুয়ারী ২০১২ থেকে কুয়েত জাতীয় পরিষদের স্পিকার ছিলেন। তিনি এর আগে 1985 থেকে 1999 পর্যন্ত স্পিকার ছিলেন। তিনি বিধানসভায় পপুলার অ্যাকশন ব্লকের নেতা এবং আটবারের জন্য দায়িত্ব পালন করেছেন।
আহমেদ আল-সালাউই / আহমেদ আল-সালাউই: আহমাদ ইবনে মোহাম্মদ ইবনে নাসির আল-সালাউই ছিলেন একজন মালিকি পন্ডিত, সুফি শিক্ষক ও লেখক, তিনি who পনিবেশিক তুর্কি-মিশরীয় প্রশাসনের সময়ে সুদানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আল-সালাউই আহমাদ ইবনে Isaসা আল-আনসারী, আহমদ আল-তাইয়েব ডাব্লু এর মতো সুদানী পণ্ডিতদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। আল-বশির ও ইসমাইল ইবনে আবদুল্লাহ আল-ওয়ালি।
আহমেদ আল-বিক্রয় / আহমেদ আল-সায়ী: আহমেদ আল-সাই একজন বাহরাই নাবিক। তিনি ১৯৯ Sum গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সলিং ইভেন্টে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমেদ আল সেনুসি / আহমেদ আল সেনুসি: যুবরাজ আহমেদ আল-জুবায়ের আল-সেনুসি , যূবায়ের আহমেদ এল-শরীফ নামেও পরিচিত, তিনি সেনুসি বাড়ির একটি লিবিয়ার সদস্য এবং রাজনৈতিক বন্দীদের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় অন্তর্বর্তী কাউন্সিলের সদস্য।
আহমেদ আল-তায়ে / আহমেদ কসায় আল-তায়ে: আহমেদ কৌসয় আল- তাই একজন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সেনা ছিলেন, যাকে ২০০ October সালের অক্টোবরে বাগদাদে বন্দী করা হয়েছিল এবং পরে তাকে অপহরণকারীদের দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল; তিনি ইরাক যুদ্ধ থেকে উদ্ধার পাওয়া মার্কিন নিখোঁজ সর্বশেষ কর্মী ছিলেন।
আহমেদ আল-তায়েব / আহমেদ আল-তায়েব: আহমেদ মোহাম্মদ আহমদ এল-তায়েব একজন মিশরীয় ইসলামী পন্ডিত এবং আল-আজহারের বর্তমান গ্র্যান্ড ইমাম এবং আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রাষ্ট্রপতি। ২০১০ সালে মোহাম্মদ সাedদ তানতাভির মৃত্যুর পরে মিশরের রাষ্ট্রপতি হোসনি মোবারক তাকে নিয়োগ করেছিলেন। তিনি উচ্চ মিশরের লাক্সার গভর্নমেন্ট, কার্না থেকে এসেছেন এবং তিনি একটি সুফি পরিবারের সদস্য।
আহমেদ আল-থাওয়াদি / আহমদ আল-থাওয়াদি: আহমদ ইব্রাহিম আল-থাওয়াদি বাহরাইন রাজ্যের বামপন্থী রাজনৈতিক দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ ট্রিবিউনের চেয়ারম্যান ছিলেন। বাহরাইনের ব্রিটিশ উপনিবেশের সময় তিনি 1938 সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি জাতীয় মুক্তিফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও ছিলেন। তিনি নাম ডি গেরি 'সাইফ বিন আলী' ব্যবহার করেছেন।
আহমেদ আল-তিজানী / আহমদ আল-তিজানী: আবু আল-আব্বাসের আহমাদ ইবনে মুহাম্মদ আত-তিজনিয় বা আহমেদ তিজানী ছিলেন একজন আলজেরিয়ান বারবার যিনি তিজানিয়াহ তারিকা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
আহমেদ আল-জুবায়ের_আহমেদ_আল-সানুসি / আহমেদ আল সেনুসি: যুবরাজ আহমেদ আল-জুবায়ের আল-সেনুসি , যূবায়ের আহমেদ এল-শরীফ নামেও পরিচিত, তিনি সেনুসি বাড়ির একটি লিবিয়ার সদস্য এবং রাজনৈতিক বন্দীদের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় অন্তর্বর্তী কাউন্সিলের সদস্য।
আহমেদ আল-তিদানি / আহমদ আল-তিজানী: আবু আল-আব্বাসের আহমাদ ইবনে মুহাম্মদ আত-তিজনিয় বা আহমেদ তিজানী ছিলেন একজন আলজেরিয়ান বারবার যিনি তিজানিয়াহ তারিকা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
আহমেদ আল-হজনাভি / আহমেদ আল-হজনাভি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমেদ আল_আছির / আহমেদ আল-আসির: আহমদ আল-আসির দক্ষিণ লেবাননের সিডনের বিলাল বিন রাবাহ মসজিদের প্রাক্তন ইমাম। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরুর পরে আঞ্চলিক রাজনীতিতে তার ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের সাথে এবং গণমাধ্যমের সাথে তার যোগাযোগের ফলে তিনি লেবাননের বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যে একজন কুখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছে। আল-আসির একটি সালাফি। তিনি প্রায়শই ইরান ও হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন, যার বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ করেছেন যে লেবাননের ভঙ্গুর সাম্প্রদায়িক ভারসাম্য ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি।
আহমেদ আল_দার্বী / আহমেদ আল দার্বি: আহমেদ মুহাম্মাদ হাজা আল-দার্বী সৌদি আরবের নাগরিক, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুয়ান্তানামো বে আটক ক্যাম্পে, আগস্ট ২০০২ থেকে মে 2018 পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ছিলেন; মে 2018 সালে, তাকে সৌদি আরবের হেফাজতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সময় মুক্তি পাওয়া গুয়ান্তানামোতে তিনিই ছিলেন একমাত্র সন্ত্রাসী। আল-দারবী সৌদি আরবের তাইফ শহরে ১৯ January৫ সালের ৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ২০০২ সালের জুনে তাকে আজারবাইজান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, মার্কিন বাহিনী দ্বারা আফগানিস্তানে প্রেরণ করা হয়েছিল, যেখানে তাকে বাগরাম এয়ার ফোর্স বেসে রাখা হয়েছিল, এবং পরে সে বছরের আগস্টে গুয়ান্তানামোতে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
আহমেদ আল_হাদ্দাদ / আহমেদ আল হাদাদ: ডঃ আহমদ আল হাদ্দাদ ২০১০ সালের হিসাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের গ্র্যান্ড মুফতি। তার ক্ষমতা অনুসারে হাদ্দাদ একজন যোগ্য ধর্মীয় আলেম, ইমাম ও ফকীহ, যিনি দেশের সিনিয়র ইসলামিক পণ্ডিতের অধিকারী। তিনি দুবাইয়ের ফতোয়া বিভাগের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং আমিরাতে ইসলামী আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সমস্ত সিদ্ধান্ত নিয়ন্ত্রণ, নির্দেশনা প্রদান এবং জারি করার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়বদ্ধ।
আহমেদ আল_হাজনাউই / আহমেদ আল-হজনাভি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমেদ আল_মাসলি / আহমেদ আল মাসলি: আহমেদ ফারাজ হুসেন আল মাসলি একজন লিবিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলার। তিনি বর্তমানে স্ট্রাইকার হিসাবে টিউনিসিয়ান লিগ প্রফেশনেল 1 ক্লাব ক্লাব অ্যাথলেটিক বিজার্টিনের হয়ে খেলছেন। তিনি লিবিয়ার জাতীয় দলেরও সদস্য।
আহমেদ আল_ম্যাসলি / আহমেদ আল মাসলি: আহমেদ ফারাজ হুসেন আল মাসলি একজন লিবিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলার। তিনি বর্তমানে স্ট্রাইকার হিসাবে টিউনিসিয়ান লিগ প্রফেশনেল 1 ক্লাব ক্লাব অ্যাথলেটিক বিজার্টিনের হয়ে খেলছেন। তিনি লিবিয়ার জাতীয় দলেরও সদস্য।
আহমেদ আল_ মাসউদ / আহমদ শাহ মাসউদ: আহমদ শাহ মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ এবং সামরিক কমান্ডার ছিলেন। তিনি ১৯৯ and থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে সোভিয়েত দখলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ চলাকালীন একজন শক্তিশালী গেরিলা কমান্ডার ছিলেন। ১৯৯০-এর দশকে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে সরকারের সামরিক শাখার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন; তালেবানদের দখলের পরে, ২০০১ সালে তাঁর হত্যাকাণ্ড অবধি তাদের সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার ছিলেন।
আহমেদ আল_তিজানী / আহমদ আল-তিজানী: আবু আল-আব্বাসের আহমাদ ইবনে মুহাম্মদ আত-তিজনিয় বা আহমেদ তিজানী ছিলেন একজন আলজেরিয়ান বারবার যিনি তিজানিয়াহ তারিকা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
আহমেদ আল_টিলিমসি / আহমেদ আল তিলিমসি: আহমদ আল-তিলামসি ছিলেন একজন মালিয়ান সন্ত্রাসী, মাগরেব-এ বিদ্রোহের এক কমান্ডার এবং মোজাবুএ নামে পরিচিত চরমপন্থী ইসলামপন্থী সংগঠনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আমেরিকা জিম্মি সংকটের অন্যতম অপরাধী ছিলেন যার ফলে 67 people জন মানুষ মারা গিয়েছিল এবং আমেরিকা কর্তৃক নির্ধারিত ৫০ মিলিয়ন ডলার তিলসিসি অর্জন করেছিলেন, ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪-এ তিনি মালিতে ফরাসি বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন।
আহমেদ আল_জাবির / আহমেদ আল সেনুসি: যুবরাজ আহমেদ আল-জুবায়ের আল-সেনুসি , যূবায়ের আহমেদ এল-শরীফ নামেও পরিচিত, তিনি সেনুসি বাড়ির একটি লিবিয়ার সদস্য এবং রাজনৈতিক বন্দীদের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় অন্তর্বর্তী কাউন্সিলের সদস্য।
আহমেদ আল_জুয়ে / আহমেদ জুয়ে: আহমেদ মাহমুদ আবদেলকারিম আল-জুওয়ে , যা কাবিলা নামে বেশি পরিচিত, তিনি একজন লিবিয়ার প্রাক্তন ফুটবলার যিনি স্ট্রাইকার হিসাবে অভিনয় করেছিলেন। তিনি আল নাসের, আল আহলি বেনগাজি, আল কাদিসিয়া, আল ইত্তেহাদ ত্রিপোলি, সিএ বাইসার্টিন, আল শারজা এবং জাখো এফসি এবং লিবিয়া জাতীয় দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলতেন।
আহমেদ আল_হাজনাভি / আহমেদ আল-হাজনাবি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমেদ আলহাজনাউই / আহমেদ আল-হাজনাবি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমেদ আলি_লাশওয়াল / আহমেদ আলী আল-আশওয়াল: মেজর জেনারেল আহমেদ আলী আল-আশওয়াল ইয়েমেনের অবসরপ্রাপ্ত সেনা জেনারেল। তিনি এর আগে ২০০ April সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত ইয়েমেনী সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল চিফ অফ স্টাফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এর আগে তিনি ১৯৯৪ থেকে ২০০ 2006 সাল পর্যন্ত ইয়েমেনী সামরিক একাডেমির কমান্ডিং জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন, ইয়েমেনি বিমান বাহিনী ও বিমান প্রতিরক্ষা একাডেমির কমান্ডিং জেনারেল হিসাবে। 1980 থেকে 1994, 1974 থেকে 1977 অবধি দ্বিতীয় ব্রিগেড আলাসিফাহ "দি স্টর্ম" এর কমান্ডার এবং 1972 থেকে 1974 সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় ব্রিগেড আলাসিফাহ "দ্য স্টর্ম" এর স্টাফ ব্রিগেডিয়ার।
আহমেদ আলি_লাহোরি / আহমেদ আলী লাহোরি: আহমেদ আলী লাহোরি ছিলেন একজন পাকিস্তানি সুন্নি মুসলিম আলেম এবং কুরআন দোভাষী। তাঁর ছাত্ররা হলেন আবুল হাসান আলী নদভী।
আহমেদ আমেজিয়ান / আহমেদ আমেজিয়ান: আহমেদ আমেজিয়ান একজন মরোক্কোর রাজনীতিবিদ। জনপ্রিয় আন্দোলনের সদস্য তিনি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
আহমেদ এবং_মোহাম্মদ_হসাইন / আহমেদ ও মোহাম্মদ হুসেন: আহমেদ হুসেন এবং মোহাম্মদ হুসেন ভারতের রাজস্থান রাজ্যের রাজধানী জয়পুরের গজল গায়ক। আহমদ ও মোহাম্মদ হুসেন দুই ভাই যারা ক্লাসিকাল গজল গায়। রাজস্থানে বিখ্যাত গজল ও ঠুমরি গায়ক ওস্তাদ আফজাল হুসেনের পুত্র হিসাবে জন্মগ্রহণ করা এই জুটি ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীত এবং ভজনের পাশাপাশি গজলের মতো ছোঁয়া দেয়। ১৯৫৮ সালে তারা জয়পুর ঘরানার ক্লাসিকাল এবং থুমরি শিল্পী হিসাবে তাদের গানের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তাদের প্রথম অ্যালবাম গুলদস্তার 1980 সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং সফল হয়েছিল। তার পর থেকে তারা প্রায় 50 টি অ্যালবাম প্রকাশ করেছে। তারা মন ভি জা তে টেম্পো সংগীতের দিকে ঘুরে তাদের সংগীতকে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করেছিল।
আহমেদ ও_সালিম / আহমেদ এবং সেলিম: আহমেদ এবং সেলিম একটি অ্যানিমেটেড ওয়েব সিরিজ যা আর পাজ এবং টম ট্র্যাজার দ্বারা নির্মিত। সিরিজটি ধর্মীয় মৌলবাদীদের উপর একটি ব্যঙ্গাত্মক বিদ্রূপ বা স্রষ্টারা যেমন এটি সংজ্ঞায়িত করেছেন: "সন্ত্রাসীদের সম্পর্কে একটি সিটকম"। এটি 20 জানুয়ারী 2009-এ আত্মপ্রকাশ করেছিল এবং এর পরে 2 মিলিয়নেরও বেশি ভিউ এবং বিশ্বব্যাপী ভক্তদের সাথে এটি ইন্টারনেট হিট হয়েছে।
আহমেদ এবং_মোহাম্মদ_হুসাইন / আহমেদ ও মোহাম্মদ হুসেন: আহমেদ হুসেন এবং মোহাম্মদ হুসেন ভারতের রাজস্থান রাজ্যের রাজধানী জয়পুরের গজল গায়ক। আহমদ ও মোহাম্মদ হুসেন দুই ভাই যারা ক্লাসিকাল গজল গায়। রাজস্থানে বিখ্যাত গজল ও ঠুমরি গায়ক ওস্তাদ আফজাল হুসেনের পুত্র হিসাবে জন্মগ্রহণ করা এই জুটি ভারতীয় ধ্রুপদী সংগীত এবং ভজনের পাশাপাশি গজলের মতো ছোঁয়া দেয়। ১৯৫৮ সালে তারা জয়পুর ঘরানার ক্লাসিকাল এবং থুমরি শিল্পী হিসাবে তাদের গানের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তাদের প্রথম অ্যালবাম গুলদস্তার 1980 সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং সফল হয়েছিল। তার পর থেকে তারা প্রায় 50 টি অ্যালবাম প্রকাশ করেছে। তারা মন ভি জা তে টেম্পো সংগীতের দিকে ঘুরে তাদের সংগীতকে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করেছিল।
আহমেদ এবং_ভাই_ভিএইচএম_মর্যাদা / এইচএম ট্রেজারি বনাম আহমেদ: এইচ এম ট্রেজারি বনাম আহমেদ [২০১০] ইউকেএসসি ২ একটি যুক্তরাজ্যের সাংবিধানিক আইন এবং জাতিসংঘ আইন 1946 সম্পর্কিত আইন এবং মানবাধিকার বিষয় যা সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের আদেশ জারি করার জন্য নির্বাহীকে প্রদান করে।
আহমেদ আর-রিফা% 27i / আহমদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমেদ আর-রিফাই / আহমদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমেদ আর-রিফা% সিএ% বিডিআই / আহমদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।