Ahmad Zahir/Ahmad Zahir

আহমদ জহির / আহমদ জহির: আহমেদ জহির 14 জুন 1946 - 14 জুন 1979) একজন আফগান গায়ক, গীতিকার এবং সুরকার ছিলেন। তাঁর বেশিরভাগ গান দারি / ফারসি ভাষায় গাওয়া হয়েছিল, যদিও তিনি হিন্দি, পশতু, রাশিয়ান এবং ইংরেজিতে কয়েকটি গান গেয়েছিলেন।
আহমদ জহির_ (ক্রিকেটার) / আহমদ জহির (ক্রিকেটার): আহমদ জহির একজন আফগান ক্রিকেটার। তিনি ১৩ ই মার্চ ২০১ on তারিখে আহমেদ শাহ আবদালি ৪-দিনের টুর্নামেন্টে বুস্ট অঞ্চলের হয়ে প্রথম শ্রেণির আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। ১৯ আগস্ট ২০১৮ সালে আফগানিস্তান প্রাদেশিক চ্যালেঞ্জ কাপ টুর্নামেন্টে কান্দাহার প্রদেশের হয়ে তিনি তার তালিকার প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন।
আহমদ জায়েদ_সালেম_জুহায়ের / আহমেদ জায়েদ সেলিম জুহায়ের: আহমদ জায়েদ সেলিম জুহায়ের হ'ল সৌদি আরবের নাগরিক, তিনি কিউবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গুয়ান্তানামো বে আটক শিবিরগুলিতে বিচারবহির্ভূত আটকে ছিলেন।
আহমদ জায়েদী_আড্রুস / আহমদ জায়েদী অ্যাড্রুস: আহমদ জায়েদী অ্যাড্রুস বিন মুহাম্মদ নূর ছিলেন সারাওয়াকের পঞ্চম ইয়াং ডি-পার্টুয়া নেগেরি । তিনি ১৯৮৫ সালে তাঁর উদ্বোধন থেকে শুরু করে ২০০০ সালে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সার্বাকের দীর্ঘকালীন দায়িত্ব পালনকারী গভর্নর ছিলেন। তিনি একজন ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জনকারী প্রথম সরওয়াকিয়ান বমিপুতের হিসাবেও স্মরণীয় হয়েছিলেন।
আহমদ জাইনি_দাহলান / আহমদ যায়নী দহলান: আহমদ জায়েনি দহলান ছিলেন মক্কার শফী মাযহাবের গ্র্যান্ড মুফতি এবং উসমানীয় রাজ্যের হিজাজ অঞ্চলের শায়খুল ইসলাম এবং ইমাম আল-হারামায়ণ, পাশাপাশি historতিহাসিক ও আশআরি ধর্মতত্ত্ববিদও ছিলেন। তিনি ওহাবীবাদের চরম সমালোচনা এবং সুফিজমের প্রতি তাঁর প্রবণতা (রহস্যবাদ) এর জন্য খ্যাত ছিলেন। ওহাবী প্রভাবের বিরুদ্ধে তাঁর গ্রন্থে, ডাহলান সুফিজমকে ইসলামী অনুশীলনের একটি আইনী ও অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসাবে স্পষ্টভাবে দেখেছেন - তাওসুল, তাবারুক এবং জিয়ারাত আল-কুবুরের মতো দিকগুলিও।
আহমদ জাকায়েভ / আখমেদ জাকায়েভ: আখমেদ হালিডোভিচ জাকায়েভ একজন প্রাক্তন উপ প্রধানমন্ত্রী এবং অপ্রচেতন চেচেন রিপাবলিক ইচকেরিয়া (সিআরআই) এর প্রধানমন্ত্রী। তিনি ১৯৯৯ সালের নির্বাচনের পরেই আসলান মাসখাদভ এবং আবারও ২০০ Abdul সালে আবদুল হালিম সাদুলাইয়েভ দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত ইক্কারিয়ান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। প্রথম চেচেন যুদ্ধের সময় জাকায়েভ গ্রোজনি এবং অন্যান্য সামরিক অভিযানের লড়াইয়ের পাশাপাশি রাশিয়ার পক্ষের সাথে উচ্চ-স্তরের আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন।
আহমদ জাকি / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমদ জাকি_ (অভিনেতা) / আহমেদ জাকি (অভিনেতা): আহমেদ জাকি মেটওয়ালি আবদেলরহমান বদাভি , সাধারণত আহমেদ জাকী নামে পরিচিত, তিনি ছিলেন একজন মিশরীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি তার প্রতিভা, দক্ষতা এবং ছদ্মবেশে দক্ষতার দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল। তিনি অন-স্ক্রিনের তীব্রতার জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। যদিও তিনি প্রথম কৌতুক নাটকের মধ্যে একটি ছোট্ট চরিত্রে উপস্থিত হয়েছিলেন, তবুও তিনি ব্যাপকভাবে একজন প্রতিভাধর পুরুষ অভিনেতা হিসাবে বিশেষত নাটকীয় ও ট্র্যাজেডি চরিত্রে বিবেচিত।
আহমদ জাকি_ (অসম্পূর্ণতা) / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমদ জাকি_আবু_শাদী / আহমেদ জাকী আবু শাদি: কায়রোতে আহমেদ জাকি আবু শাদি ছিলেন একজন মিশরীয় রোম্যান্টিক কবি, প্রকাশক, মেডিকেল চিকিৎসক, ব্যাকটিরিওলজিস্ট এবং মৌমাছি বিজ্ঞানী।
আহমদ জাকি_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমদ জাকি_ইয়ামানী / আহমেদ জাকী ইয়ামানী: আহমেদ জাকী ইয়ামানী ছিলেন একজন সৌদি আরব রাজনীতিবিদ যিনি ১৯62২ থেকে ১৯৮6 সাল পর্যন্ত পেট্রোলিয়াম এবং খনিজ সম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পেট্রোলিয়াম রফতানিকারী দেশগুলির সংস্থায় (ওপেক) মন্ত্রী ছিলেন ২৫ বছর। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ ল, হার্ভার্ড ল স্কুল এবং এক্সেটার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট সহ প্রতিষ্ঠানগুলি থেকে ডিগ্রি নিয়ে ইয়ামানি ১৯৫৮ সালে সৌদি সরকারের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হয়েছিলেন এবং ১৯ 19২ সালে তেলমন্ত্রী হন। তিনি তার ভূমিকার জন্য পরিচিত ১৯ 197৩ সালের তেল নিষেধাজ্ঞার সময়, যখন তিনি ওপেককে অপরিশোধিত তেলের দামকে চারগুণ বাড়িয়ে তোলেন।
আহমদ জাকী_আনওয়ার / আহমদ জাকী আনোয়ার: আহমদ জাকী আনোয়ার মালয়েশিয়ার একজন বিশিষ্ট ও সম্মানিত শিল্পী।
আহমদ জাকিয়ুদ্দিন_আবদুল_ রহমান / আহমদ জাকিয়ুদ্দিন আবদুল রহমান: ডেটো 'ইর। আহমদ জাকিয়ুদ্দিন আবদুল রহমান একজন মালয়েশিয়ার রাজনীতিবিদ এবং ক্ষমতাসীন পাকাতান হরপান জোটের অংশ গঠিত পিপলস জাস্টিস পার্টির (পিকেআর) সদস্য। তিনি বর্তমানে মালয়েশিয়ার রাজ্য পেনাংয়ের দু'জন উপ-মুখ্যমন্ত্রী এবং শিল্পোন্নয়ন, ইসলামিক বিষয়াদি ও সম্প্রদায়ের সম্পর্কের পোর্টফোলিওগুলির জন্য পেনাং রাজ্য সরকারের একজন নির্বাহী কাউন্সিলর। তিনি একসাথে পেনাংয়ের সেবেরং পেরাইয়ের পিনাং তুঙ্গাল আসনের বর্তমান রাজ্য বিধানসভার সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমদ জাকী / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমদ জাকী_ (অভিনেতা) / আহমেদ জাকি (অভিনেতা): আহমেদ জাকি মেটওয়ালি আবদেলরহমান বদাভি , সাধারণত আহমেদ জাকী নামে পরিচিত, তিনি ছিলেন একজন মিশরীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি তার প্রতিভা, দক্ষতা এবং ছদ্মবেশে দক্ষতার দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল। তিনি অন-স্ক্রিনের তীব্রতার জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। যদিও তিনি প্রথম কৌতুক নাটকের মধ্যে একটি ছোট্ট চরিত্রে উপস্থিত হয়েছিলেন, তবুও তিনি ব্যাপকভাবে একজন প্রতিভাধর পুরুষ অভিনেতা হিসাবে বিশেষত নাটকীয় ও ট্র্যাজেডি চরিত্রে বিবেচিত।
আহমদ জাকী_ (অসম্পূর্ণতা) / আহমদ জাকি: আহমদ বা আহমেদ জাকী উল্লেখ করতে পারেন: আহমদ জাকি পাশা (1867–1934), মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট আহমেদ জাকি ইয়ামানী (1930-2021), সৌদি আরবের প্রাক্তন তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি (রাজনীতিবিদ) (১৯৩১-১৯৯৯), মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাকি (অভিনেতা) (1949-2005), মিশরীয় অভিনেতা আহমদ জাকী আনোয়ার, মালয়েশিয়ার শিল্পী
আহমদ জাকী_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমদ জামিল / আহমদ জামিল: আহমেদ জামিল বিন মোহাম্মদ ইদ্রিস বা জামিল ইদ্রিস একজন মালয়েশিয়ার গায়ক, টেলিভিশন হোস্ট, অনুষ্ঠানের মাস্টার, কণ্ঠের প্রতিভা এবং অভিনেতা।
আহমদ জমির / আহমদ জমির: ভাইস-অ্যাডমিরাল আহমেদ জমির , এইচআই (এম), এসজে ছিলেন পাকিস্তান নৌবাহিনীতে তিন তারকা র‌্যাঙ্কের অ্যাডমিরাল। 1985 সালে মৃত্যুর আগে তিনি করাচি শিপইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের 1983 সাল থেকে 1985 সাল পর্যন্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আহমদ জাঙ্গিয়াবাদী / আহমদ জাঙ্গিয়াবাদী: আহমদ জাঙ্গিয়াবাদী ছিলেন একজন ইরানী অভিজ্ঞ। তিনি ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় আরভান্দ রূদের নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন। তিনি ইরাকি বাহিনীর রাসায়নিক বোমা হামলা থেকে সালফার সরিষার মাধ্যমে মজনুন দ্বীপের তালায়ি অঞ্চলে আহত হয়েছিলেন।
আহমদ জাঙ্কি / আহমদ জ্যাঙ্কি: আহমাদ জাবের আলী এইচ জঙ্কি একজন কুয়েতী ফুটবলার যিনি আল কুয়েত এবং কুয়েত জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে উইঙ্গার হিসাবে খেলেন।
আহমদ জারাক / আহমদ জারুক: ইমাম আয-জারিয়াক আশ শধিলি নামে পরিচিত আহমদ জারুক ছিলেন সুন্নি, আশারী মুসলিম পন্ডিত এবং মরক্কোর ফেেসের সুফি শেখ। তিনি ইসলামী ইতিহাসের অন্যতম বিশিষ্ট ও দক্ষ আইনী, তাত্ত্বিক এবং আধ্যাত্মিক পন্ডিত হিসাবে বিবেচিত এবং কিছু লোক মনে করেন যে তাঁর সময়ের পুনর্নবীকরণকারী (মুজাদ্দিদ) ছিলেন। "আলেম এবং সাধুদের নিয়ন্ত্রক" সম্মানজনক উপাধিতে ভূষিতও তাঁকেই প্রথম দেওয়া হয়েছিল। তার মাজার লিবিয়ার ত্রিপোলিতে অবস্থিত, তবে অজানা জঙ্গিরা কবরটি উদ্ধার করেছে এবং অর্ধ মসজিদ পুড়িয়ে দিয়েছে।
আহমদ জায়েনি_দাহলান / আহমদ যায়নী দহলান: আহমদ জায়েনি দহলান ছিলেন মক্কার শফী মাযহাবের গ্র্যান্ড মুফতি এবং উসমানীয় রাজ্যের হিজাজ অঞ্চলের শায়খুল ইসলাম এবং ইমাম আল-হারামায়ণ, পাশাপাশি historতিহাসিক ও আশআরি ধর্মতত্ত্ববিদও ছিলেন। তিনি ওহাবীবাদের চরম সমালোচনা এবং সুফিজমের প্রতি তাঁর প্রবণতা (রহস্যবাদ) এর জন্য খ্যাত ছিলেন। ওহাবী প্রভাবের বিরুদ্ধে তাঁর গ্রন্থে, ডাহলান সুফিজমকে ইসলামী অনুশীলনের একটি আইনী ও অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসাবে স্পষ্টভাবে দেখেছেন - তাওসুল, তাবারুক এবং জিয়ারাত আল-কুবুরের মতো দিকগুলিও।
আহমদ জেইদ-আবাদী / আহমদ জেইদাবাদী: আহমদ জেদাবাদী একজন ইরানী সাংবাদিক, একাডেমিক, লেখক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং স্ট্রেন্থ ফর স্ট্রেনিং ইউনিটির সেক্রেটারি জেনারেল। তিনি ইরানি সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব।
আহমদ জেদাবাদী / আহমদ জেদাবাদী: আহমদ জেদাবাদী একজন ইরানী সাংবাদিক, একাডেমিক, লেখক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং স্ট্রেন্থ ফর স্ট্রেনিং ইউনিটির সেক্রেটারি জেনারেল। তিনি ইরানি সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব।
আহমদ জেইন / আহমদ জেইন: আহমদ জেইন বর্তমানে ইয়েমেনি লেখক এবং সাংবাদিক, বর্তমানে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থান করছেন, যেখানে তিনি আল-হায়াত পত্রিকার জন্য কাজ করছেন। তিনি দুটি উপন্যাস এবং দুটি ছোট গল্প সংগ্রহের লেখক। লেখকের কাজ বণিপাল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে।
আহমদ জেকি_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমদ জায়েদাবাদী / আহমদ জেদাবাদী: আহমদ জেদাবাদী একজন ইরানী সাংবাদিক, একাডেমিক, লেখক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং স্ট্রেন্থ ফর স্ট্রেনিং ইউনিটির সেক্রেটারি জেনারেল। তিনি ইরানি সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব।
আহমদ জিয়া_আজিমি / আহমদ জিয়া আজিমি: আহমেদ জিয়া আজিমি একজন আফগান ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি আফগানিস্তানের জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন।
আহমদ জিয়া_মাসুদ / আহমদ জিয়া মাসউদ: আহমদ জিয়া মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে নভেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের প্রথম নির্বাচিত প্রশাসনে আফগানিস্তানের সহ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী নেতা প্রয়াত আহমদ শাহ মাসউদের ছোট ভাই। আফগানিস্তানের এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে। ২০১১ সালের শেষের দিকে, আহমদ জিয়া মাসউদ আফগানিস্তানের জাতীয় ফ্রন্টের প্রধান নেতাদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন, যারা তালেবানদের ক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। ন্যাশনাল ফ্রন্টকে সাধারণত যুক্তফ্রন্টের একটি সংস্কার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা মার্কিন বিমানের সহায়তায় ২০০১ সালের শেষদিকে তালেবানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়।
আহমদ জিয়া_ মাসসুদ / আহমদ জিয়া মাসউদ: আহমদ জিয়া মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে নভেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের প্রথম নির্বাচিত প্রশাসনে আফগানিস্তানের সহ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী নেতা প্রয়াত আহমদ শাহ মাসউদের ছোট ভাই। আফগানিস্তানের এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে। ২০১১ সালের শেষের দিকে, আহমদ জিয়া মাসউদ আফগানিস্তানের জাতীয় ফ্রন্টের প্রধান নেতাদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন, যারা তালেবানদের ক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। ন্যাশনাল ফ্রন্টকে সাধারণত যুক্তফ্রন্টের একটি সংস্কার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা মার্কিন বিমানের সহায়তায় ২০০১ সালের শেষদিকে তালেবানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়।
আহমদ জিয়া_ মাসউদ / আহমদ জিয়া মাসউদ: আহমদ জিয়া মাসউদ একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে নভেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের প্রথম নির্বাচিত প্রশাসনে আফগানিস্তানের সহ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী নেতা প্রয়াত আহমদ শাহ মাসউদের ছোট ভাই। আফগানিস্তানের এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে। ২০১১ সালের শেষের দিকে, আহমদ জিয়া মাসউদ আফগানিস্তানের জাতীয় ফ্রন্টের প্রধান নেতাদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন, যারা তালেবানদের ক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। ন্যাশনাল ফ্রন্টকে সাধারণত যুক্তফ্রন্টের একটি সংস্কার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা মার্কিন বিমানের সহায়তায় ২০০১ সালের শেষদিকে তালেবানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়।
আহমদ জিয়া_সরাজ / আহমদ জিয়া সরজ: আহমদ জিয়া সরজ আফগানিস্তানের জাতীয় সুরক্ষা অধিদফতরের (এনডিএস) বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক। তিনি আফগানিস্তানের একজন প্রবীণ সরকারী কর্মকর্তা এবং এর আগে তিনি এনডিএসের ডেপুটি অপারেশনাল চিফের দায়িত্ব পালন করেছেন। রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আশরাফ গনি সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আহমদ জিয়া সিরাজকে আফগান গোয়েন্দা বিভাগের নতুন ভারপ্রাপ্ত প্রধান হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
আহমদ জিয়াদাত / আহমদ জিয়াদাত: আহমদ জিয়াদাত একজন জর্ডানের রাজনীতিবিদ। 2020 সালের 12 অক্টোবর পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রী আল-খাসানেহ-এর মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী বৈশাখ আল-খাসানেহের নেতৃত্বে আইন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমদ জিগি_জরেস্তা_যুদা / আহমদ জিগি জেরেস্তা যুদা: আহমাদ জিগি জেরেস্টা যুদা ইন্দোনেশিয়ান কারাটেকা । তিনি ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত 2019 দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় গেমসে পুরুষদের ব্যক্তিগত কাটা ইভেন্টে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন।
আহমদ জিরাকজাদেহ / আহমদ জিরাকজাদেহ: আহমদ জিরাকজাদেহ ছিলেন ন্যাশনাল ফ্রন্ট অফ ইরানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, এক ইরানী দল, যাকে মোহাম্মদ মোসাদ্দেঘের সরকারের মেরুদণ্ড হিসাবে বিবেচনা করা হত। অপারেশন অ্যাজাক্সের বিরুদ্ধে দেশকে রক্ষা করে তিনি ইতিহাস রচনা করেছিলেন।
আহমদ জিওয়ার / আহমেদ জাইওয়ার পাশা: আহমেদ জিওয়ার পাশা (1864–1945) 24 নভেম্বর 1924 থেকে 7 জুন 1926 পর্যন্ত মিশরের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
আহমদ জিওয়ার_পাশা / আহমেদ জাইওয়ার পাশা: আহমেদ জিওয়ার পাশা (1864–1945) 24 নভেম্বর 1924 থেকে 7 জুন 1926 পর্যন্ত মিশরের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
আহমদ জোয়ে / আহমদ জোয়ে: আহমদ জোয়ে ছিলেন একজন পাকিস্তানী চিত্রশিল্পী এবং ভাস্কর।
আহমদ জোহাদি / আহমদ জোহাদি: আহমদ জোহাদি একজন ইরানি আর্কিটেকচার পন্ডিত, প্রকাশক এবং গবেষক। বর্তমানে তিনি আর্কিটেকচারাল ম্যাগাজিন 2 এ ম্যাগাজিনের প্রধান-প্রধান এবং সম্পাদক।
আহমদ জেরিক / আহমাদ জেরিক: আহমাদ আদিব জ্রেইক লেবাননের পেশাদার ফুটবলার যিনি জর্ডানিয়ান প্রো লিগ ক্লাব আল-ওয়েহদাতকে লেবাননের প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব আহেদের loanণ নিয়ে উইঙ্গার হিসাবে খেলেন।
আহমদ জুবি / আহমেদ জৌবি: আহমেদ জৌবি একজন লিবিয়ার ভলিবল খেলোয়াড়। ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে তিনি পুরুষদের টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমদ জুলকিফলি_ লুবিস / আহমদ জুলকিফলি লুবিস: আহমেদ জুলকিফলি লুবিস একজন ইন্দোনেশিয়ান ভয়েস অভিনেতা, যিনি পিটি-তে কাজ করতেন। ইন্দোসিয়ার ভিজ্যুয়াল মন্দিরি। তিনি এনিম এবং অন্যান্য বিদেশী সামগ্রী ইন্দোনেশীয় ভাষায় ডাব করেন d তিনি অল্প বয়স্ক ছেলে, কিশোর ছেলে এবং প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য কণ্ঠ দিতে পারেন।
আহমদ জেড% সি 3% এ 9কি_পাশা / আহমদ জাকি পাশা: আহমদ জাকি পাশা ছিলেন একজন মিশরীয় ফিলিওলজিস্ট, যাকে কখনও কখনও "আরব ধর্মের ডিন" বা " শাইখ আল-ওরোবা" বলা হত এবং মিশরের মন্ত্রিসভার দীর্ঘকালীন সম্পাদক ছিলেন।
আহমদ আবু_আল-আব্বাস / আবু আল-আব্বাস আস-সাবতি: আবু আল-আব্বাস আহমদ ইবনে জাফর আল-খাজরাজী আল-সাবতি , যিনি সিদি বেল আব্বাস নামে বেশি পরিচিত ছিলেন, তিনি ছিলেন মরোক্কোর একজন মুসলিম সাধু। তিনি ইসলামী traditionতিহ্যে মাররকেশের পৃষ্ঠপোষক এবং শহরের অন্যতম "সাত সাধু"। তাঁর উত্সবটি মুলায় ইসমাইলকে প্ররোচিত করে আল-হাসান আল-ইউসি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
আহমদ আক্কারি / আহমেদ আক্কারি: আহমেদ আক্করি একজন ডেনিশ রাজনৈতিক কর্মী, তিনি জিলল্যান্ডস-পোস্টেন মুহাম্মদ কার্টুন বিতর্কে জড়িত থাকার জন্য পরিচিত হয়েছিলেন। গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে একজন "ইমাম" নামে পরিচিত, তিনি নিজেও একজন হওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন। তিনি আক্করি-লাবন ডোজিয়ার সহ-লেখক ছিলেন, যিনি মধ্য প্রাচ্যের প্রভাবশালী সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের নজরে এনে জিল্যান্ডস-পোস্টেন মুহাম্মদ কার্টুন বিতর্কে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি নিজেকে তার পূর্বের অবস্থান থেকে দূরে সরিয়ে নেন এবং ২০২০ সালের জুনে রাজনৈতিক দল নিউ সেন্টার-বামদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হন।
আহমদ আল-আব্বাস / আহমদ আল-আব্বাস: আহমদ আল-আব্বাস ছিলেন বর্তমান মরক্কোর সাদি রাজবংশের শেষ সুলতান। তিনি ১ father55৫ সালে পিতা মোহাম্মদ এশ-শেখ এস-সেগিরের মৃত্যুর পরে মারাকেশে ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন এবং ১ uncle৯৯ সালে তাঁর চাচা আবদুল করিম আবু বকর আল-শাবানী তাকে হত্যা করেছিলেন। আলাওয়েট নেতা মৌলে আল-রশিদ যখন এই শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন তখন তাঁর চাচা 1668 সাল পর্যন্ত ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন।
শহীদ আহমদ আল-আবদোর আহমদ আল-আবদো_মর্তিদের_ ব্রিগেডস_আর_বাটালিয়ানস / বাহিনী: শহীদ আহমদ আল-আবদোর বাহিনী হ'ল সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠী যা আগে ফ্রি সিরিয়ান আর্মির দক্ষিণ ফ্রন্টের সাথে যুক্ত ছিল। এই গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছিল আহমাদ আল-আবদো আল-সা Saeedদ নামে একজন, যিনি ২০১১ সালের গোড়ার দিকে বিক্ষোভে মারা গিয়েছিলেন একজন সিরিয় নাগরিক, অথবা যুদ্ধের সময় কর্মে নিহত হওয়া একজন বিদ্রোহী কমান্ডার প্রথম লেফটেন্যান্ট আহমদ আল-আবদো। গ্রুপটি ফ্রেন্ডস অফ সিরিয়া গ্রুপের সমর্থন পেয়েছিল।
শহীদ আহমদ আল-আবদোর আহমদ আল-আবদো_মর্তি_বাহিনী / বাহিনী: শহীদ আহমদ আল-আবদোর বাহিনী হ'ল সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠী যা আগে ফ্রি সিরিয়ান আর্মির দক্ষিণ ফ্রন্টের সাথে যুক্ত ছিল। এই গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছিল আহমাদ আল-আবদো আল-সা Saeedদ নামে একজন, যিনি ২০১১ সালের গোড়ার দিকে বিক্ষোভে মারা গিয়েছিলেন একজন সিরিয় নাগরিক, অথবা যুদ্ধের সময় কর্মে নিহত হওয়া একজন বিদ্রোহী কমান্ডার প্রথম লেফটেন্যান্ট আহমদ আল-আবদো। গ্রুপটি ফ্রেন্ডস অফ সিরিয়া গ্রুপের সমর্থন পেয়েছিল।
আহমাদ আল-আখাদার_নসার_আলবিদানি / আহমদ আল-আখাদার নাসের আলবিদানি: আহমদ আল-আখাদার নাসের আলবিদানী , ২০০২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিচার বিভাগের এফবিআই দ্বারা সংক্ষিপ্তভাবে চেয়েছিলেন, যা তখন তার পরিচয় এবং অবস্থান সম্পর্কে তথ্য চেয়েছিল। ২০০২ এর গোড়ার দিকে, তাকে সন্দেহভাজন ইয়েমেনের চক্রান্তে নাম দেওয়া হয়েছিল, যার জন্য তিনি এফবিআইয়ের তৃতীয় প্রধান "ওয়ান্টেড" তালিকায় তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন, এখন এটি এফবিআই সন্ধানের তথ্য - সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের তালিকা হিসাবে পরিচিত। তিনি ইয়েমেন সেল নেতা ফওয়াজ ইয়াহিয়া আল-রাবেইয়ের পরিচিত সহযোগী হিসাবে চিহ্নিত হন। তবে তাকে ইতিমধ্যে ইয়েমেন কারাগারে থাকার বিষয়টি দ্রুত সনাক্ত করা হয়েছিল এবং তাৎক্ষণিকভাবে এফবিআইয়ের "ওয়ান্টেড" তালিকা থেকে তাকে সরানো হয়েছিল। তাঁর সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়।
আহমদ আল-আলাওয়ী / আহমদ আল-আলাওয়ী: আহমদ আল-আলাউয়ী ছিলেন একজন আলজেরিয়ান সুফি শেখ, যিনি নিজের সূফী আদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তাকে আলওয়াইয়া বলে ।
আহমদ আল-আরবী_আল-দারকাবি / মুহাম্মদ আল-আরবী আল-দারকাবি: আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মাদ আল-আরবি আল দারকাবি (১––০-১23২৩) ছিলেন মরক্কোর সুফী নেতা শাহাদিলি তরিকার এবং তিনি যে ধিকরের প্রচার করেছিলেন এবং চিঠিপত্রের লেখক এবং প্রাত্যহিক জীবনের নির্দেশাবলি সে সম্পর্কে তিনি ছিলেন। তিনি পার্থিব বিষয়গুলিতে ( দুনিয়া ) অবিবাহিত হওয়ার উপর জোর দিয়েছিলেন এবং বারাকাহ (দোয়া) দাবির অপব্যবহারকারী অন্যান্য সূফী আদেশের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। সিংহাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের সমর্থন করার জন্য তাকে মরোক্কোর শাসক মুল্য স্লিমনে বন্দী করেছিলেন, কিন্তু আবদাররহমান তাকে মুক্তি দিয়েছিলেন।
আহমদ আল-আরজ / আহমদ আল-আরজ: আহমদ আল-আরজ মরক্কোর প্রথম সাদী সুলতান-তাগমাদার্টে আবু আবদুল্লাহ আল-কাইম দ্বি আম্রিল্লাহর পুত্র এবং তাঁর উত্তরসূরী মাওলে মোহাম্মদ আশ-শেখ আশ শরীফ আল-হাসানী আল-দ্রবির ভাই সাদি রাজবংশের সদস্য ছিলেন।
আহমদ আল-আসি_আল-জারবা / আহমদ জারবা: ১৯69৯ সালে কামিশলী শহরে জন্ম নেওয়া আহমদ জারবা একজন সিরিয়ার বিরোধী সদস্য এবং প্রাক্তন রাজনৈতিক বন্দী। তিনি বাশার আল-আসাদের একজন সাধারণ বিরোধী এবং July জুলাই ২০১৩ থেকে ১১ জুলাই ২০১৪ এর মধ্যে তিনি সিরিয়ার জাতীয় জোটের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের বিরোধী দলগুলির প্রধান জোট, পাশাপাশি সদস্য হওয়ার পাশাপাশি সিরিয়ান জাতীয় কাউন্সিল। বোর্ডটি পুনর্নবীকরণের লক্ষ্যে জোটের উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনের বৈঠকের দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণের মাধ্যমে তার নির্বাচন হয়েছিল। তিনি ৫৫ ভোট পেয়েছিলেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা সাববাগের চেয়ে তিনটি বেশি, তাকে কাতারের সমর্থন ছিল। দ্য ইকোনমিস্টের জুলাই ২০১৩ সালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, "তিনি তার পূর্বসূরি মোয়াজ আল-খতিবের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবেন বলে বিশ্বাস করার খুব কম কারণ আছে।" তার একমাত্র প্রতিপক্ষ রিয়াদ ফরিদ হিজাবকে ১৩ ভোটে পরাজিত করে জারবা with জানুয়ারী ২০১৪ এ পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আহমদ আল-বাদাবী / আহমদ আল-বাদাবী: আহমদ আল-Badawī, এছাড়াও সংক্ষেপে আল-সাইয়্যেদ আল-Badawī, যেমন অথবা আল-Badawī পরিচিত, বা গভীর শ্রদ্ধার চোখে দেখা শায়খুল Badawī সমস্ত সুন্নি মুসলমানদের পয়লা venerate দ্বারা, একটি 13 শতকের মরোক্কোর সুন্নি মুসলমান নিগূঢ় যারা হয়েছিলেন সুফীবাদের বদওয়িয়াহ আদেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বিখ্যাত। মূলত ফেসের বাসিন্দা, আল-বাদাবী শেষ অবধি 1236 সালে মিশরের টান্টায় সচ্ছল হয়ে ওঠেন, যেখানে তিনি "মিশরের সর্বশ্রেষ্ঠ সাধক" হিসাবে মরণোত্তর খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। আল-বাদাবী সম্ভবত "মিশরের মুসলিম সাধুদের মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়" হিসাবে, তাঁর সমাধিটি এই অঞ্চলের মুসলমানদের জন্য "দর্শনীয় প্রধান স্থান" হিসাবে রয়ে গেছে।
আহমদ আল-বাকাই_আল-কুন্তী / আহমদ আল-বাক্কাই আল-কুন্তি: আহমদ আল-বাক্কাই আল-কুন্তি ছিলেন পশ্চিম আফ্রিকার ইসলামী এবং রাজনৈতিক নেতা। হুমকী খ্রিস্টান ইউরোপীয় উপস্থিতির প্রতি আবাসনবাদী অবস্থানের জন্য তিনি পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম সুদানের অন্যতম প্রধান প্রধান মুখপাত্র ছিলেন এবং এমনকি ম্যাসিনার শাসক আমাদু তৃতীয় আমদু দ্বারা অপহরণের চেষ্টা থেকে হেইনিরিক বার্থকে সুরক্ষা প্রদান করেছিলেন। শাসকের কাছে লেখা একটি চিঠিতে, যা বরং ফতোয়া ছিল, তিনি বার্থকে গ্রেপ্তার বা হত্যা এবং তার জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করার পূর্বের অধিকার অস্বীকার করেছিলেন, কারণ খ্রিস্টান না ধীম্মি বা ইসলামের শত্রু ছিলেন না, বরং বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের অধিবাসী ছিলেন, গ্রেট ব্রিটেন। তিনি আহমদ আহমদ ইবনে মুহাম্মদ লব্বোকে জিহাদ ঘোষণার অধিকার অস্বীকার করার পক্ষে গিয়েছিলেন এবং তাকে "ইসলামী বিশ্বের উপকূলে কয়েকটি কুঁড়েঘরের শাসক" বলে অভিহিত করেছিলেন।
আহমদ আল-বকর / আহমেদ হাসান আল-বাকর: আহমেদ হাসান আল-বকর ইরাকের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি ছিলেন, ১৯ July68 সালের ১ July জুলাই থেকে ১ July জুলাই 1979 পর্যন্ত তিনি বিপ্লব আরব সমাজতান্ত্রিক বাথ পার্টি এবং পরবর্তীকালে বাগদাদ ভিত্তিক বাথ পার্টি এবং এর আঞ্চলিক সংস্থা বা এর একজন শীর্ষস্থানীয় সদস্য ছিলেন। 'অ্যাথ পার্টি - ইরাক অঞ্চল, যা বাথবাদকে প্রশংসিত করেছিল, আরব জাতীয়তাবাদ এবং আরব সমাজতন্ত্রের মিশ্রণ।
আহমদ আল-বুনি / আহমদ আল-বুনি: আহমাদ ইবনে আলী আল-বুনি , যাকে শরাফ আল-দ্বীন বা শিহাব আল-দিন আহমাদ ইবনে আলী ইবনু ইউসুফ আল-বুনি আল-মালিকি আল-ইফ্রিকি একজন আলজেরীয় গণিতবিদ ও দার্শনিক এবং গুপ্ত মূল্যবোধের একজন সুপরিচিত সুফি ও লেখক ছিলেন। গণিত, সিহর (যাদুবিদ্যা) এবং আধ্যাত্মিকতা সম্পর্কিত চিঠি এবং বিষয়গুলি, তবে তাঁর সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। আল-বুনি মিশরে থাকতেন এবং তাঁর সময়ের অনেক নামী সুফি মাস্টারদের কাছ থেকে শিখতেন।
আহমদ আল-দৌক / আহমদ দৌক: আহমদ বে দাউক ছিলেন লেবাননের রাজনীতিবিদ, যিনি দু'বারে লেবাননের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তিনি 1892 সালে ডাউক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি লেবাননের ফ্রেঞ্চ ম্যান্ডেটের আগে বৈরুত উইলিয়াত প্রধান ওমর বে দাউকের ছোট ভাই ছিলেন। লেউননের ফ্রেঞ্চ ম্যান্ডেট এবং লেবাননের প্রথম প্রজাতন্ত্রের (1943-1991) লেবাননের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী কয়েকজন পুরুষের মধ্যে দাউক পরিচিত ছিলেন। সামি সোল এই দুটি সময়কালের মধ্যেও কাজ করেছিলেন।
আহমদ আল দারদির / আহমদ আল দারদির: আহমাদ ইবনে আহমেদ ইবনে আবী-হামিদ আল-আদাবী আল-মালেকি আল-আজহারী আল-খালবতী অ্যাড-দারদির ইমাম আদ-দারদির বা দারদির মিশর থেকে মালিকি বিদ্যালয়ের একজন বিশিষ্ট প্রয়াত ফকীহ ছিলেন। তাঁর শারহ আস -সাগির এবং শারহ আল-কবির মালেকী বিদ্যালয়ের দুটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়ার বই। তাঁর আল-খারিদা আল-বাহিয়া আশ'আর আকিদার এক বিস্তৃত প্রাইমার।
আহমদ আল-ইমরান / আহমদ আল-ইমরান: আহমদ আল-ইমরান একজন কুয়েতি হ্যান্ডবল খেলোয়াড়। তিনি ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমদ আল-ফকি / আহমেদ এল-ফাগেই: আহমেদ এল-ফাগেই একজন লিবিয়ার ভলিবল খেলোয়াড়। ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে তিনি পুরুষদের টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিলেন।
আহমাদ আল ফকী / ​​আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী: আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী উত্তর আফ্রিকার তুয়ারেগ ইসলামপন্থী মিলিশিয়া আনসার ডাইনের সদস্য ছিলেন। আল-মাহদী ২০১ 2016 সালে তিম্বুক্টুয়ের মালিয়ান শহরটিতে ধর্মীয় ও historicalতিহাসিক ভবনের উপর হামলার যুদ্ধাপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দোষ স্বীকার করেছেন। আল-মাহদী হলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি আইসিসির দ্বারা এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং সাধারণভাবে প্রথম ব্যক্তি যিনি সর্বকালের সাংস্কৃতিক অপরাধের ভিত্তিতে একমাত্র মামলা দায়ের করেছিলেন। তাকে নয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
আহমদ আল-ফকি_আল-মাহদী / আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী: আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী উত্তর আফ্রিকার তুয়ারেগ ইসলামপন্থী মিলিশিয়া আনসার ডাইনের সদস্য ছিলেন। আল-মাহদী ২০১ 2016 সালে তিম্বুক্টুয়ের মালিয়ান শহরটিতে ধর্মীয় ও historicalতিহাসিক ভবনের উপর হামলার যুদ্ধাপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দোষ স্বীকার করেছেন। আল-মাহদী হলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি আইসিসির দ্বারা এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং সাধারণভাবে প্রথম ব্যক্তি যিনি সর্বকালের সাংস্কৃতিক অপরাধের ভিত্তিতে একমাত্র মামলা দায়ের করেছিলেন। তাকে নয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
আহমদ আল-ফারহানি / আল-ফারহানি: আবু-আল-আবাবের আমাদ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে কাঠার আল ফারঘাণী , যাকে পশ্চিমে আলফ্রাগানাস নামেও পরিচিত, তিনি বাগদাদের আব্বাসীয় আদালতে একজন জ্যোতির্বিদ এবং নবম শতাব্দীর অন্যতম বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ ছিলেন। আল ফারহানি জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত সরঞ্জামাদি সম্পর্কে বিভিন্ন রচনা রচনা করেছিলেন যা আরবি এবং লাতিন ভাষায় বিস্তৃত ছিল এবং অনেক বিজ্ঞানের প্রভাবশালী ছিল। তাঁর সর্বাধিক পরিচিত রচনা, কিতাব ফা জাওমিয়ার ইলম আল-নুজামি , টলেমির আলমাজেস্টের সংক্ষিপ্ত পরীক্ষামূলক তথ্য সম্বলিত একটি বিস্তৃত সংক্ষিপ্তসার ছিল। আল ফারহানির রচনাগুলি দ্বারা প্রভাবিতদের মধ্যে কোপারনিকাস ছিলেন, যিনি আল ফারহানির পৃথিবীর ব্যাসের গণনাটি তার নিজস্ব গণনায় ব্যবহার করেছিলেন এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাস, যিনি আমেরিকা ভ্রমণের জন্য একই গণনা ব্যবহার করেছিলেন। জ্যোতির্বিদ্যায় যথেষ্ট অবদান রাখার পাশাপাশি আল ফারহানি মিশরের কায়রোতে নদীর তীরে নির্মাণ প্রকল্পের তদারকির জন্য ইঞ্জিনিয়ার হিসাবেও কাজ করেছিলেন। তার নাম অনুসারে চন্দ্র ক্রেটার আলফ্রাগানাস নামকরণ করা হয়েছে।
আহমদ আল-ফারহানী / আল-ফারহানি: আবু-আল-আবাবের আমাদ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে কাঠার আল ফারঘাণী , যাকে পশ্চিমে আলফ্রাগানাস নামেও পরিচিত, তিনি বাগদাদের আব্বাসীয় আদালতে একজন জ্যোতির্বিদ এবং নবম শতাব্দীর অন্যতম বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ ছিলেন। আল ফারহানি জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত সরঞ্জামাদি সম্পর্কে বিভিন্ন রচনা রচনা করেছিলেন যা আরবি এবং লাতিন ভাষায় বিস্তৃত ছিল এবং অনেক বিজ্ঞানের প্রভাবশালী ছিল। তাঁর সর্বাধিক পরিচিত রচনা, কিতাব ফা জাওমিয়ার ইলম আল-নুজামি , টলেমির আলমাজেস্টের সংক্ষিপ্ত পরীক্ষামূলক তথ্য সম্বলিত একটি বিস্তৃত সংক্ষিপ্তসার ছিল। আল ফারহানির রচনাগুলি দ্বারা প্রভাবিতদের মধ্যে কোপারনিকাস ছিলেন, যিনি আল ফারহানির পৃথিবীর ব্যাসের গণনাটি তার নিজস্ব গণনায় ব্যবহার করেছিলেন এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাস, যিনি আমেরিকা ভ্রমণের জন্য একই গণনা ব্যবহার করেছিলেন। জ্যোতির্বিদ্যায় যথেষ্ট অবদান রাখার পাশাপাশি আল ফারহানি মিশরের কায়রোতে নদীর তীরে নির্মাণ প্রকল্পের তদারকির জন্য ইঞ্জিনিয়ার হিসাবেও কাজ করেছিলেন। তার নাম অনুসারে চন্দ্র ক্রেটার আলফ্রাগানাস নামকরণ করা হয়েছে।
আহমাদ আল-গাশমি / আহমদ আল-গাশমি: আহমদ বিন হুসেন আল-গাশমি আট মাস পরে তাঁর মৃত্যু অবধি ১৯ 1977 সালের ১১ ই অক্টোবর ইয়েমেন আরব প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তার পূর্বসূর ইব্রাহিম আল-হামদীকে হত্যা করা হলে আল-গাশমি ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। পরে খশমিকে হত্যা করা হয়েছিল। ইয়েমেনের গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি সেলিম রুবাই আলীর প্রেরিত দূত এবং ব্রিফকেস, যেখানে একটি গোপন বার্তা সম্বলিত, বিস্ফোরণ ঘটে এবং আল-গাশমি ও দূত উভয়কেই হত্যা করে, যখন তার এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। কে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তা শেষ পর্যন্ত জানা যায়নি। কাকতালীয়ভাবে, এই ঘটনার তিন দিন পর একটি অভ্যুত্থানে রুবাই আলী মারা যান।
আহমদ আল গজল / আহমেদ আল গজল: আহমেদ আল-গজল বা পুরোপুরিভাবে, আবু এল-আব্বাস আহমেদ ইবনে আল-মাহদী আল-গজল আল-আন্দালুসী আল-মালিকি মরক্কোর সুলতান মোহাম্মদ ইবনে আবদাল্লাহ (1757-89) এর সেক্রেটারি ছিলেন। আল গজল হলেন নাতিদজাত আল-ইদিতিহাদ ফাই-মুহাদানা ওয়া এল-ডিজিহাদ নামে তাঁর স্পেন ভ্রমণ এবং রিসালার লেখক হলেন ইসাওয়া ধর্মীয় আদেশের প্রধান আল-নুর আল-খামিলের জীবনী।
আহমদ আল-গজল / আহমেদ আল-গজল: আহমেদ আল-গজল বা পুরোপুরিভাবে, আবু এল-আব্বাস আহমেদ ইবনে আল-মাহদী আল-গজল আল-আন্দালুসী আল-মালিকি মরক্কোর সুলতান মোহাম্মদ ইবনে আবদাল্লাহ (1757-89) এর সেক্রেটারি ছিলেন। আল গজল হলেন নাতিদজাত আল-ইদিতিহাদ ফাই-মুহাদানা ওয়া এল-ডিজিহাদ নামে তাঁর স্পেন ভ্রমণ এবং রিসালার লেখক হলেন ইসাওয়া ধর্মীয় আদেশের প্রধান আল-নুর আল-খামিলের জীবনী।
আহমদ আল-ঘুমারী / আহমদ আল-ঘুমারী: আহমদ বিন মুহাম্মাদ বিন আল-সিদ্দিক আল-ঘামারী ছিলেন মরক্কোর একজন মুসলিম tradition তিহ্যবাদী এবং হাদীসের বিদ্বান।
আহমদ আল-হাসান_আল-ইয়ামানী / আহমদ আল-হাসান: আহমেদ আলহসান , পুরো নাম আহমেদ বিন ইসমাইল বিন সালেহ বিন হুসেন বিন সালমান মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলে দাবি করা ইমাম আল-মাহদীর শিয়া ইরাকি আন্দোলনের আনসার নেতা। তাঁর অনুসারীরা তাকে আল-ইয়ামানী বলে বিশ্বাস করেন, ইয়েমেনের এসচ্যাটোলজিকাল নেতা যিনি ইমামের প্রত্যাবর্তনের পূর্ববর্তী হবে, যদিও এটি শিয়া ইসলামে মূলধারার বিশ্বাস নয়। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং তাঁর ওয়েবসাইটে তাঁর অনুসারীদের দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আহমদ আল-হাসান / আহমদ আল-হাসান: আহমেদ আলহসান , পুরো নাম আহমেদ বিন ইসমাইল বিন সালেহ বিন হুসেন বিন সালমান মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলে দাবি করা ইমাম আল-মাহদীর শিয়া ইরাকি আন্দোলনের আনসার নেতা। তাঁর অনুসারীরা তাকে আল-ইয়ামানী বলে বিশ্বাস করেন, ইয়েমেনের এসচ্যাটোলজিকাল নেতা যিনি ইমামের প্রত্যাবর্তনের পূর্ববর্তী হবে, যদিও এটি শিয়া ইসলামে মূলধারার বিশ্বাস নয়। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং তাঁর ওয়েবসাইটে তাঁর অনুসারীদের দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আহমদ আল-হাসান_আল-বাসরী / আহমদ আল-হাসান: আহমেদ আলহসান , পুরো নাম আহমেদ বিন ইসমাইল বিন সালেহ বিন হুসেন বিন সালমান মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলে দাবি করা ইমাম আল-মাহদীর শিয়া ইরাকি আন্দোলনের আনসার নেতা। তাঁর অনুসারীরা তাকে আল-ইয়ামানী বলে বিশ্বাস করেন, ইয়েমেনের এসচ্যাটোলজিকাল নেতা যিনি ইমামের প্রত্যাবর্তনের পূর্ববর্তী হবে, যদিও এটি শিয়া ইসলামে মূলধারার বিশ্বাস নয়। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং তাঁর ওয়েবসাইটে তাঁর অনুসারীদের দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আহমদ আল-হাসান_আল-ইয়ামানী / আহমদ আল-হাসান: আহমেদ আলহসান , পুরো নাম আহমেদ বিন ইসমাইল বিন সালেহ বিন হুসেন বিন সালমান মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলে দাবি করা ইমাম আল-মাহদীর শিয়া ইরাকি আন্দোলনের আনসার নেতা। তাঁর অনুসারীরা তাকে আল-ইয়ামানী বলে বিশ্বাস করেন, ইয়েমেনের এসচ্যাটোলজিকাল নেতা যিনি ইমামের প্রত্যাবর্তনের পূর্ববর্তী হবে, যদিও এটি শিয়া ইসলামে মূলধারার বিশ্বাস নয়। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং তাঁর ওয়েবসাইটে তাঁর অনুসারীদের দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আহমদ আল-হজনাভি / আহমেদ আল-হজনাভি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩- এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ ইব্রাহিম আল-হাজনাবি ছিলেন একজন।
আহমদ আল-হুসেনি / আহমেদ আল-হাসিনি: আহমেদ মৌস্তফা আল-হাসিনি ছিলেন লেবাননের রাজনীতিবিদ যিনি একাধিকবার মন্ত্রী ও ডেপুটি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
আহমদ আল-জাবরী / আহমদ জাবরী: আহমদ আল-জাবরী ছিলেন একজন সিনিয়র নেতা এবং হামাসের সামরিক শাখার ইজ আদ-দীন আল-কাসাম ব্রিগেডের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। তাকে গাজা উপত্যকার হামাস দখলের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল, এবং ২০০ H সালে হামাসের ক্রস সীমান্তে অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যার ফলশ্রুতিতে ইস্রায়েলি সৈনিক গিলাদ শালিতকে বন্দী করা হয়েছিল। চিফ লজিস্টিক অফিসার মাহমুদ আল মাভোহ সহ তাঁর কমান্ডে, হামাস দীর্ঘ দূরত্বে গাইডড মিসাইল এবং রকেট অর্জনের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যভাবে নিজস্ব সামরিক অস্ত্রের সক্ষমতা অর্জন করেছিল।
আহমদ আল-জাবের_আর_বাস / আহমদ আল-জাবের বিমান ঘাঁটি: আহমদ আল-জাবর এয়ার বেস একটি কুয়েত বিমানবাহিনী বেস যা 3 টি কুয়েত বিমানবাহিনী এফ / এ-18 সি / ডি স্কোয়াড্রনগুলির অবস্থান: 9 স্কোয়াড্রন, 25 স্কোয়াড্রন এবং 61 স্কোয়াড্রন। মার্কিন বিমানবাহিনী এবং এর সহযোগীদের দ্বারা পরিচালিত এই অঞ্চলটিতে একটি অঞ্চলও রয়েছে।
আহমদ আল-জালাবী / আহমেদ চালাবি: আহমেদ আবদেল হাদি চালবী ছিলেন একজন ইরাকি রাজনীতিবিদ, ইরাকি ন্যাশনাল কংগ্রেসের (আইএনসি) প্রতিষ্ঠাতা এবং ইরাকের গভর্নিং কাউন্সিলের সভাপতি।
আহমদ আল-জারবা / আহমদ জারবা: ১৯69৯ সালে কামিশলী শহরে জন্ম নেওয়া আহমদ জারবা একজন সিরিয়ার বিরোধী সদস্য এবং প্রাক্তন রাজনৈতিক বন্দী। তিনি বাশার আল-আসাদের একজন সাধারণ বিরোধী এবং July জুলাই ২০১৩ থেকে ১১ জুলাই ২০১৪ এর মধ্যে তিনি সিরিয়ার জাতীয় জোটের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের বিরোধী দলগুলির প্রধান জোট, পাশাপাশি সদস্য হওয়ার পাশাপাশি সিরিয়ান জাতীয় কাউন্সিল। বোর্ডটি পুনর্নবীকরণের লক্ষ্যে জোটের উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনের বৈঠকের দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণের মাধ্যমে তার নির্বাচন হয়েছিল। তিনি ৫৫ ভোট পেয়েছিলেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা সাববাগের চেয়ে তিনটি বেশি, তাকে কাতারের সমর্থন ছিল। দ্য ইকোনমিস্টের জুলাই ২০১৩ সালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, "তিনি তার পূর্বসূরি মোয়াজ আল-খতিবের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবেন বলে বিশ্বাস করার খুব কম কারণ আছে।" তার একমাত্র প্রতিপক্ষ রিয়াদ ফরিদ হিজাবকে ১৩ ভোটে পরাজিত করে জারবা with জানুয়ারী ২০১৪ এ পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আহমদ আল-জাজার / জাজার পাশা: আহমদ পাশা আল-জাজার ছিলেন ১re76 in সালে সিডন আইয়ালেটের একর ভিত্তিক অটোম্যান গভর্নর এবং দামেস্ক আইয়ালেটের যুগপত রাজ্যপাল ছিলেন ১–৮৮-১8686।, ১–৯০-১95৯,, ১9৯৮-১99৯৯ এবং ১৮০৩-১৮০৪ সালে। অস্পষ্ট বংশোদ্ভূত বসনিয়ান, তিনি মিশরে সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন বিভিন্ন মামলুক আধিকারিকের সেবায়, অবশেষে মিশরের ব্যবহারিক শাসক আলি বে আল-কবিরের জন্য প্রধান প্রয়োগকারী এবং হত্যাকারী হয়েছিলেন। বেদউইন অভিযানে তার কর্তার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেদুইন উপজাতির একদলকে মারাত্মক আক্রমণ করার জন্য তিনি আল-জাজরের উপাধি অর্জন করেছিলেন। ১ J6868 সালে আল-জাজার তার পূর্বের এক মাস্টারকে হত্যায় অংশ নিতে অস্বীকার করার পরে আলী বেয়ের সাথে যুদ্ধ শুরু করেন। তিনি শেষ পর্যন্ত সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন, যেখানে তাকে রাশিয়ান নৌবাহিনী এবং উত্তর ফিলিস্তিনের একর-ভিত্তিক শাসক জহির আল-উমারের যৌথ আক্রমণ থেকে বৈরুতকে রক্ষা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। অবশেষে তিনি আত্মসমর্পণ করে এবং তার কাছ থেকে ত্রুটিযুক্ত হয়ে এবং চুরি হওয়া করের অর্থ নিয়ে পালানোর আগে জহিরের চাকরিতে প্রবেশ করেন।
আহমদ আল-জাজার / জাজার পাশা: আহমদ পাশা আল-জাজার ছিলেন ১re76 in সালে সিডন আইয়ালেটের একর ভিত্তিক অটোম্যান গভর্নর এবং দামেস্ক আইয়ালেটের যুগপত রাজ্যপাল ছিলেন ১–৮৮-১8686।, ১–৯০-১95৯,, ১9৯৮-১99৯৯ এবং ১৮০৩-১৮০৪ সালে। অস্পষ্ট বংশোদ্ভূত বসনিয়ান, তিনি মিশরে সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন বিভিন্ন মামলুক আধিকারিকের সেবায়, অবশেষে মিশরের ব্যবহারিক শাসক আলি বে আল-কবিরের জন্য প্রধান প্রয়োগকারী এবং হত্যাকারী হয়েছিলেন। বেদউইন অভিযানে তার কর্তার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেদুইন উপজাতির একদলকে মারাত্মক আক্রমণ করার জন্য তিনি আল-জাজরের উপাধি অর্জন করেছিলেন। ১ J6868 সালে আল-জাজার তার পূর্বের এক মাস্টারকে হত্যায় অংশ নিতে অস্বীকার করার পরে আলী বেয়ের সাথে যুদ্ধ শুরু করেন। তিনি শেষ পর্যন্ত সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন, যেখানে তাকে রাশিয়ান নৌবাহিনী এবং উত্তর ফিলিস্তিনের একর-ভিত্তিক শাসক জহির আল-উমারের যৌথ আক্রমণ থেকে বৈরুতকে রক্ষা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। অবশেষে তিনি আত্মসমর্পণ করে এবং তার কাছ থেকে ত্রুটিযুক্ত হয়ে এবং চুরি হওয়া করের অর্থ নিয়ে পালানোর আগে জহিরের চাকরিতে প্রবেশ করেন।
আহমদ আল-জেরবা / আহমদ জারবা: ১৯69৯ সালে কামিশলী শহরে জন্ম নেওয়া আহমদ জারবা একজন সিরিয়ার বিরোধী সদস্য এবং প্রাক্তন রাজনৈতিক বন্দী। তিনি বাশার আল-আসাদের একজন সাধারণ বিরোধী এবং July জুলাই ২০১৩ থেকে ১১ জুলাই ২০১৪ এর মধ্যে তিনি সিরিয়ার জাতীয় জোটের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের বিরোধী দলগুলির প্রধান জোট, পাশাপাশি সদস্য হওয়ার পাশাপাশি সিরিয়ান জাতীয় কাউন্সিল। বোর্ডটি পুনর্নবীকরণের লক্ষ্যে জোটের উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনের বৈঠকের দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণের মাধ্যমে তার নির্বাচন হয়েছিল। তিনি ৫৫ ভোট পেয়েছিলেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা সাববাগের চেয়ে তিনটি বেশি, তাকে কাতারের সমর্থন ছিল। দ্য ইকোনমিস্টের জুলাই ২০১৩ সালের একটি নিবন্ধ অনুসারে, "তিনি তার পূর্বসূরি মোয়াজ আল-খতিবের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবেন বলে বিশ্বাস করার খুব কম কারণ আছে।" তার একমাত্র প্রতিপক্ষ রিয়াদ ফরিদ হিজাবকে ১৩ ভোটে পরাজিত করে জারবা with জানুয়ারী ২০১৪ এ পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আহমদ আল খালিদী / আল খালিদী আল সাফাদি: আমাদ ইবনে মুহাম্মাদ আল-খালিদি আল-সাফাদি ছিলেন একজন অটোমান ইতিহাসবিদ এবং সাফেদ গের হানাফী মুফতি । 1600–1625 । তিনি দ্বিতীয় ফখর-দ্বীন-এর উপদেষ্টা হিসাবে খ্যাতিমান হয়েছিলেন যিনি 1602 সালে সাফাদ সানজাকের গভর্নর নিযুক্ত হওয়ার পরে এবং ফখর আল-দীনের ক্যারিয়ার দীর্ঘায়িত করার জন্য তিনি বেশি পরিচিত ছিলেন। তাঁর বইটি তাঁর জীবদ্দশায় ফখর আল-দীনের জীবনের এবং উসমানীয় শাসনের অধীনে লেবানন ও প্যালেস্তাইন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সমসাময়িক উত্স is
আহমদ আল-খতিব / আহমদ আল-খতিব: আহমদ হাসান আল-খতিব (১৯৩৩-১৯৮২) একজন সিরিয়ার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি সিরিয়া রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক প্রধান ছিলেন, হাফেজ আল-আসাদকে বরখাস্ত রাষ্ট্রপতি নুরদীন আল-আতাসির পরিবর্তে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। আহমদ আল-খতিব ক্ষমতাসীন বাথ দলের বেসামরিক সদস্য ছিলেন এবং মাত্র চার মাস রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তার অবস্থান পরবর্তীকালে আসাদ পূরণ করেছিল। এরপরে তিনি সিরিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার হন। তিনি ১৯৮২ সালে সিরিয়ার দামেস্কে মারা যান। তাঁর অনেক ভাইবোন ছিল, তাদের মধ্যে একজন নাজওয়া আল-খতিব ছিলেন, ২০০, সালে মারা যাওয়া সিরিয়ার সেনাবাহিনীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসক আবদুলমাজিদ মনসুরের স্ত্রী।
আহমাদ আল-কুফি / ইবনে আথম আল-কুফি: আবু মুয়াম্মাদ আহমাদ ইবনে আথম আল-কাফা আল কিন্ডা ছিলেন নবম শতাব্দীর আরব মুসলিম ianতিহাসিক , কবি ও প্রচারক ( কিউ ) ছিলেন অষ্টম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং নবম শতাব্দীর গোড়ার দিকে। তিনি আখবাড়ি বিদ্যালয়ের একজন শ , ষষ্ঠ ইমাম জাফফর আল-আদিকের এক ছেলের ছেলে 7 765 সালে মারা যান।
আহমদ আল-লৌজী / আহমদ লোজি: আহমদ লোজি ছিলেন জর্দানের রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯ Jordan১ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ২ 26 শে মে ১৯ Jordan৩ পর্যন্ত জর্ডানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ওয়াসফি আল তালের স্থলাভিষিক্ত হন যিনি ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর সংস্থার হাতে খুন হয়েছিলেন। 1960 এর দশকে তিনি ইতিমধ্যে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ এবং সিনেটের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিষয়ক, পৌর বিষয়ক ও অর্থ মন্ত্রীর পদেও তাঁর পদ ছিল। তিনি ১৯৯ 1979 থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত রয়্যাল কোর্টের চিফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪ to থেকে ১৯৯ 1997 সাল পর্যন্ত তের বছর সিনেটের সভাপতির দায়িত্ব পালন করা হয়। ২০১১ সালে তিনি জর্ডানের সংবিধানের পরিবর্তনের তদারকি করার জন্য একটি কমিটির নেতৃত্ব দেন।
আহমদ আল-মাদিনী / আহমদ আল-মাদিনী: আহমেদ আল-মাদিনী একজন পন্ডিত, noveপন্যাসিক , কবি এবং মরক্কোর একজন অনুবাদক।
আহমদ আল-মাহদী / আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী: আহমদ আল-ফকি আল-মাহদী উত্তর আফ্রিকার তুয়ারেগ ইসলামপন্থী মিলিশিয়া আনসার ডাইনের সদস্য ছিলেন। আল-মাহদী ২০১ 2016 সালে তিম্বুক্টুয়ের মালিয়ান শহরটিতে ধর্মীয় ও historicalতিহাসিক ভবনের উপর হামলার যুদ্ধাপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দোষ স্বীকার করেছেন। আল-মাহদী হলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি আইসিসির দ্বারা এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং সাধারণভাবে প্রথম ব্যক্তি যিনি সর্বকালের সাংস্কৃতিক অপরাধের ভিত্তিতে একমাত্র মামলা দায়ের করেছিলেন। তাকে নয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
আহমদ আল-মনসুর / আহমদ আল-মনসুর: আহমদ আল-মনসুর ১৫78৮ সাল থেকে তাঁর মৃত্যু অবধি সদি রাজবংশের সুলতান ছিলেন 1603 সালে, সাদীদের সকল শাসকের মধ্যে ষষ্ঠ এবং সর্বাধিক বিখ্যাত। আহমদ আল-মনসুর ষোড়শ শতাব্দীতে ইউরোপ এবং আফ্রিকা উভয়েরই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন; তার শক্তিশালী সেনাবাহিনী এবং কৌশলগত অবস্থান তাকে রেনেসাঁর দশকের শেষের দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি খেলোয়াড় করে তুলেছিল। তাকে "গভীর ইসলামী শিক্ষার একজন মানুষ, বই, ক্যালিগ্রাফি এবং গণিতের প্রেমিক, পাশাপাশি রহস্যবাদী গ্রন্থের অনুগ্রহক এবং পণ্ডিতী আলোচনার প্রেমিক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।"
আহমদ আল-মিরগানী / আহমদ আল-মিরহানী: ওমর আল-বশিরের নেতৃত্বাধীন একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার সময় আহমেদ আলী আল-মিরগানি ১৯৮6 সালের May মে থেকে ৩০ শে জুন, ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত সুদানের 6th ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি ছিলেন।
আহমদ আল-মোহাম্মদ / ব্রাসেলস আইএসআইএল সন্ত্রাসবাদী সেল: ব্রাসেলস আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসবাদ কেন্দ্রটি এমন একটি গ্রুপ ছিল যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে 2015 সালের নভেম্বরে প্যারিসে এবং বৃহস্পতিবারের 2016 সালে ব্রাসেলস, পাশাপাশি ইউরোপীয় টার্গেটের বিরুদ্ধে অন্যান্য হামলার সাথে জড়িত ছিল। এই সন্ত্রাসী সেলটি মূলত সিরিয়া ও ইরাক ভিত্তিক জিহাদি সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
আহমদ আল-মুয়াদজাম_শাহ_আফ_পাহাং / আহমদ মুয়াজ্জম: সুলতান আহমদ আল-মুয়াজ্জম শাহ ইবনি আল-মারহুম বেন্দাহারা শ্রী মহারাজা তুন আলী ছিলেন পাহাংয়ের ষষ্ঠ রাজা বেন্দাহারা এবং পহংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম আধুনিক সুলতান। তন ওয়ান আহমদ নামে পরিচিত হওয়ার আগে, তিনি পাহা inা গৃহযুদ্ধের সময় তার বড় ভাই তুন মুতাহিরকে পরাজিত করার পরে সিংহাসন দখল করেছিলেন, শ্রী পাড়ুকা দাতো 'বেন্দাহারা সিও রাজা তুন আহমদ উপাধি গ্রহণ করে। তাঁর রাজত্বের প্রথম বছরগুলিতে, পাহাং অশান্তিতে নেমেছিলেন, সেলেংগরে অবস্থিত প্রয়াত তুন মুতাহিরের বেঁচে থাকা পুত্ররা তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। এটি সেলেঙ্গর গৃহযুদ্ধে পাহাংয়ের সিদ্ধান্তমূলক জড়িত হওয়ার ফলে এটি সফলভাবে একটি চূড়ান্ত পরিণতিতে নিয়ে এসেছিল।
আহমদ আল মুহাজির / আহমদ আল মুহাজির: আহমদ আল-মুহাজির আল-ইমাম আমাদ বিন ইসা নামে পরিচিত, তিনি ছিলেন ইমাম মুজতাহিদ এবং বা 'আলাভি সাদ গোষ্ঠীর পূর্বসূরি, যা ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আফ্রিকাতে ইসলাম প্রচারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তিনি আলী ইবনে আবাহ তালিবের পঞ্চম প্রজন্মের বংশধর ইমাম জাফর আস-সাদিকের চতুর্থ পুত্র ছিলেন আলি আল-উরিহিদির পুত্র Isaসা পুত্র মুহাম্মদ, মুহাম্মদের কন্যা ফাতেমা বিনতে মুহাম্মাদ। ।
আহমদ আল-মুকাররম / সুলাইহিদ রাজবংশ: সুলাইহিদ রাজবংশ হ'ল একটি ইসমাইলি শিয়া আরব বংশ যা 1047 সালে আলী ইবনে মুহাম্মদ আল-সুলাইহি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যা বেশিরভাগ Yemenতিহাসিক ইয়েমেনকে তার শীর্ষে শাসন করেছিল। সুলাইহিদরা ইয়েমেনের শান্তি ও একটি সমৃদ্ধি এনেছিল যা হিমায়ারিটিক কাল থেকেই অজানা ছিল। কায়রো ভিত্তিক ফাতিমিদ খিলাফতের সাথে এই শাসন ব্যবস্থাটি ছিল, এবং তার অস্তিত্ব জুড়ে ইয়েমেনের জায়েদী শিয়া শাসকরা - রাশিদদের নিয়ত শত্রু ছিল। এই রাজবংশের শেষ ছিল তাইয়াবি ইসমাইলি সম্প্রদায়ের সাথে সম্পর্কিত আরওয়া আল-সুলাইহি, হাফিজি ইসমাইলি সম্প্রদায়ের বিপরীতে, যেহেতু জুরায়েদ এবং হামদানিদের মতো অন্যান্য ইসমাইলি রাজবংশ মেনে চলে।
আহমদ আল-মুক্তাদির / আহমদ আল-মুক্তাদির: আহমাদ ইবনে সুলায়মান আল-মুকতাদির বানু হুদ পরিবারের সদস্য ছিলেন, যিনি 1049 থেকে 1082 সাল পর্যন্ত স্পেনের জারাগোজার ইসলামিক তায়েফাকে শাসন করেছিলেন। তিনি পূর্ববর্তী শাসক আল-মুস্তাইন প্রথম সুলায়মান ইবনে হূদের পুত্র ছিলেন। আল-জুডামি
আহমাদ আল-মুস্তা% 27li / আল-মুস্তাআলি: আবু-কাসিম আহমাদ ইবনে আল-মুস্তানসির , যিনি তাঁর নিয়মিত নাম আল-মুস্তালি বিল্লাহর দ্বারা বেশি পরিচিত, তিনি ছিলেন নবম ফাতিমিদ খলিফা এবং মুস্তালি ইসমাইলবাদের উনিশতম ইমাম।
আহমদ আল-নামি / আহমেদ আল-নামি: ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার অংশ হিসাবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট 93৩ এর চার ছিনতাইকারীদের মধ্যে আহমেদ বিন আবদুল্লাহ আল-নামি ছিলেন।
আহমদ আল কাদরী / আহমদ আল কাদরি: আহমেদ আল কাদরি ছিলেন একজন সিরিয়ার কৃষি প্রকৌশলী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি ফেব্রুয়ারী ২০১৩ থেকে ২০২০ সালের আগস্ট অবধি প্রধানমন্ত্রী ওয়েল নাদের আল-হালকি ও ইমাদ খামিসের মন্ত্রিপরিষদে বা মন্ত্রিপরিষদের অভ্যন্তরে ফেব্রুয়ারী ২০১৩ থেকে আগস্ট অবধি কৃষি ও কৃষি সংস্কার মন্ত্রীর পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
আহমদ আল-ক্বালকাশান্দি / আল-কালকাশান্দি: শিহাব আল-দান আব'এল-আব্বস আমাদ ইবনে 'আল ইবনে আমাদ' আবদুল্লাহ আল-কালকাশান্দী আল-ফাজারী বা আল-কালকাশান্দি ছিলেন মধ্যযুগীয় মিশরের এক বিশ্বকোষ, পলিম্যাথ এবং গণিতবিদ। নীল ব-দ্বীপের স্থানীয়, তিনি মিশরের কায়রোতে মামলুক উপদেষ্টার স্ক্রোলের স্ক্রাইব বা কেরানি হয়েছিলেন। তাঁর ম্যাগনাম অপসটি হ'ল বিস্তৃত প্রশাসনিক বিশ্বকোষ Ṣুব আল-আশা á
আহমাদ আল কুরআশী / আহমদ আল-কুরাসী: সুদানের আল-জাজিরাহ রাজ্যের এল-মান্নাকেল শহরের কাছাকাছি এল-গারাসা গ্রামে জন্মগ্রহণকারী এল-শাহেদ এল-গোরাসি নামে পরিচিত আহমদ আল- কুরাসী বা আহমেদ এল-গোরাসি তাহা আরবি খার্তুম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন খার্তুম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ১৯ 1964 সালের অক্টোবরে পুলিশ বিপুল বিদ্রোহের সময় থোরাট অক্টোবর বা অক্টোবর বিপ্লব ঘটে, যার ফলে ইব্রাহিম আবদৌদ সামরিক শাসন ব্যবস্থার পতন ঘটে।
আহমদ আল-কুশাশি / আহমদ আল-কুশাশি: সাফী-দীন আহমদ ইবনে মুহাম্মদ আল-দাজানী আল-কুশাশী ছিলেন শতরিয়া আদেশের বিশিষ্ট সুফি মাস্টার ( মুর্শিদ ), যিনি 991 হিজরী বা 1538 খ্রিস্টাব্দে মদিনায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পরিবার তামিম আল দারি থেকে অবতীর্ণ হয়েছিল, একজন ইসলামী নবী মুহাম্মদের অন্যতম সাহাবী।
আহমদ আল-রায়সুলী / মুলাই আহমেদ এর রায়সুনি: মুলাই আহমেদ এর রায়সুনি (বি। 1871, জিনাত, তাতোয়ান - ডি 1925 সালের এপ্রিল, তমাসিন্ট, আল হোসিমা 20 ম শতাব্দীর শুরুতে মরক্কোর জেবলা উপজাতির সংঘের নেতা ছিলেন। তিনি বিদেশী হিসাবে বিবেচিত ছিলেন। এবং মরোক্কান সরকারকে ব্রিগেড হিসাবে চিহ্নিত করেছিল, কিছু মরোক্কানরা, বিশেষত জেবালার মধ্যে তাকে একজন বীরত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসাবে বিবেচনা করেছিল, দমনকারী, দুর্নীতিবাজ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল, আবার কেউ কেউ তাকে চোর বলে বিবেচনা করে। .তিহাসিক ডেভিড এস উলম্যান রায়সুনিকে "রবিন হুডের সমাহার হিসাবে উল্লেখ করেছেন" সামন্ততান্ত্রিক ব্যারন এবং স্বৈরাচারী দস্যু। "উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বার্বারি কোস্ট জলদস্যুতা সমাপ্ত হলেও তিনি অনেককে" বার্বারি পাইরেটসের শেষ "হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন। অন্যদিকে আমেরিকান ianতিহাসিক ডগলাস পোরচের মতে , রাইসুনি সেই নিয়মের অংশ ছিলেন না যে মরক্কোর প্রতিটি সফল রাজনীতিবিদ তত্কালীন সময়ে ভিলেনিকে সপ্তমুথের সাথে জুড়ে দিয়েছিল।আর ১৯২৫ সালের এপ্রিলে তার প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল এল ক্রিম তাকে বন্দী করে কারাবন্দী করার পরে মারা যান।
আহমদ আল-রায়সুনি / মুলাই আহমেদ এর রায়সুনি: মুলাই আহমেদ এর রায়সুনি (বি। 1871, জিনাত, তাতোয়ান - ডি 1925 সালের এপ্রিল, তমাসিন্ট, আল হোসিমা 20 ম শতাব্দীর শুরুতে মরক্কোর জেবলা উপজাতির সংঘের নেতা ছিলেন। তিনি বিদেশী হিসাবে বিবেচিত ছিলেন। এবং মরোক্কান সরকারকে ব্রিগেড হিসাবে চিহ্নিত করেছিল, কিছু মরোক্কানরা, বিশেষত জেবালার মধ্যে তাকে একজন বীরত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসাবে বিবেচনা করেছিল, দমনকারী, দুর্নীতিবাজ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল, আবার কেউ কেউ তাকে চোর বলে বিবেচনা করে। .তিহাসিক ডেভিড এস উলম্যান রায়সুনিকে "রবিন হুডের সমাহার হিসাবে উল্লেখ করেছেন" সামন্ততান্ত্রিক ব্যারন এবং স্বৈরাচারী দস্যু। "উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বার্বারি কোস্ট জলদস্যুতা সমাপ্ত হলেও তিনি অনেককে" বার্বারি পাইরেটসের শেষ "হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন। অন্যদিকে আমেরিকান ianতিহাসিক ডগলাস পোরচের মতে , রাইসুনি সেই নিয়মের অংশ ছিলেন না যে মরক্কোর প্রতিটি সফল রাজনীতিবিদ তত্কালীন সময়ে ভিলেনিকে সপ্তমুথের সাথে জুড়ে দিয়েছিল।আর ১৯২৫ সালের এপ্রিলে তার প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল এল ক্রিম তাকে বন্দী করে কারাবন্দী করার পরে মারা যান।
আহমদ আল-রায়সুনি / আহমদ আল-রায়সুনি: ডাঃ আহমদ আল-রায়সুনি একজন মরোক্কোর ইসলামিক ফিকাহবিদ । তিনি মরক্কো ইসলামিক দল, জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (জেডিপি) -এর সামাজিক আন্দোলন শাখা মুভমেন্ট অফ ইউনিটি অ্যান্ড রিফর্মের (এমআর) প্রাক্তন প্রধান। আল্লাল আল-ফ্যাসি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মরক্কোর সংস্কারবাদী সালাফিবাদ আন্দোলনে তাঁর বৌদ্ধিক লীঞ্জের সন্ধান পাওয়া যায়। সমসাময়িক মালিকি বিদ্বান মুহাম্মদ আল-তাহির ইবন আশুর এবং আবদুল্লাহ বিন বায়াহ সহ তাঁর অন্যান্য প্রভাব। বর্তমানে তিনি কাতার, মরক্কো এবং অন্যান্য বিভিন্ন দেশে শিক্ষকতা করছেন।
আহমদ আল-রিফা% 27i / আহমাদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমদ আল-রিফা% সিএ% বিডিআই / আহমদ আল-রিফাই: আল-রিফাইই ছিলেন রিফাই সুফি আদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সমাধি ও মাজারটি দক্ষিণ ইরাকে অবস্থিত এবং এটি ২০১৪ সালে আইএসআইএস সন্ত্রাসীদের দ্বারা ধ্বংস হওয়া ঘোষিত একের চেয়ে আলাদা। তবে তাঁর জন্য আরও একটি মাজার মিশরের আল রিফায়ি মসজিদে অবস্থিত।
আহমাদ আল-সাফি / আহমাদ আল-সাফি আল-নাজাফি: আহমদ আল-সাফি আল-নাজাফি ছিলেন একজন ইরাকি কবি, "স্টাইলের চরম সরলতার কবি এবং একটি কাব্যিক কাহিনী যা প্রায়শই সাধারণ বক্তৃতার সাথে সংলগ্ন হয়"।
আহমাদ আল-সাফি_আল-নাজাফি / আহমাদ আল-সাফি আল-নাজাফি: আহমদ আল-সাফি আল-নাজাফি ছিলেন একজন ইরাকি কবি, "স্টাইলের চরম সরলতার কবি এবং একটি কাব্যিক কাহিনী যা প্রায়শই সাধারণ বক্তৃতার সাথে সংলগ্ন হয়"।
আহমদ আল শামস / আহমাদ বিন ইয়াহিয়া: আহমদ বিন ইয়াহইয়া হামিদাদ্দীন ছিলেন ইয়েমেনের মুতাওয়াক্কিলাইট কিংডমের দীর্ঘতম রাজা, যিনি ১৯৪৮ থেকে ১৯62২ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর পুরো নাম এবং পদবি এইচএম আল-নাসির-লি-দীনুল্লাহ আহমদ বিন আল-মুতাওয়াক্কিল আল্লাল্লাহ ইয়াহিয়া, ইমাম ও সেনাপতি ছিলেন। বিশ্বস্ত, এবং ইয়ামেনের মুতাওয়াক্কিলাইট কিংডমের রাজা।
আহমদ আল শরাবতী / আহমদ আল-শরাবতী: আহমদ আল-শারাবাতি একজন সিরিয়ার রাজনীতিবিদ এবং ১৯৪6 থেকে ১৯৪৮ সালের মধ্যে সিরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন এবং ফ্রান্স থেকে স্বাধীনতা অর্জনের কারণে এবং ১৯৪৮ সালের আরব-ইস্রায়েলি যুদ্ধের প্রথম দিনগুলিতে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমদ আল শরীফ / আহমেদ শরীফ আস সেনুসি: সেনসুসি আদেশের (১৯০২-১৯৩৩) আহমদ শরীফ ছিলেন শীর্ষ নেতা, যদিও ১৯–১-১৯৩৩ সালে তাঁর নেতৃত্ব নামমাত্র হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। তাঁর কন্যা ফাতেমা আল শরীফ ছিলেন লিবিয়ার রাজা ইদ্রিস প্রথমের রানী স্ত্রী।
আহমদ আল-সিন্নাবি / আবু'আল-মাওহিব আল-সিন্নাবি: আবু-মাওহিব আল-সিন্নাবি বা আবু-মাওহিব আহমদ ইবনে আলী ইবনে আবদ-কুদ্দুস আল-সিন্নাভি "আল-খামি" নামে পরিচিত বা আল-হান্নাহী শাত্তারিয়া সুফি আদেশের একজন কর্তা।
আহমদ আল-শুকাইরী / আহমদ শুকাইরি: আহমদ আল-শুকাইরি আল-শুকাইরি , শুকাইরি , শুকাইরি , শুকাইরি ইত্যাদি )ও অনুলিপি করেছিলেন , ১৯––-–– সালে প্যালেস্তাইন মুক্তি সংস্থার প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন।
আহমদ আল-শুকাইরি / আহমদ শুকাইরি: আহমদ আল-শুকাইরি আল-শুকাইরি , শুকাইরি , শুকাইরি , শুকাইরি ইত্যাদি )ও অনুলিপি করেছিলেন , ১৯––-–– সালে প্যালেস্তাইন মুক্তি সংস্থার প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন।
আহমদ আল-তাউফিক / আহমেদ তৌফিক: আহমেদ তৌফিক একজন মরোক্কোর ianতিহাসিক এবং noveপন্যাসিক যিনি ২০০২ সাল থেকে মরোক্কোর সরকারে ইসলামিক বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমদ আল-তৌফিক / আহমেদ তৌফিক: আহমেদ তৌফিক একজন মরোক্কোর ianতিহাসিক এবং noveপন্যাসিক যিনি ২০০২ সাল থেকে মরোক্কোর সরকারে ইসলামিক বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমদ আল তায়েব / আহমেদ আল-তায়েব: আহমেদ মোহাম্মদ আহমেদ এল-তায়েব একজন মিশরীয় ইসলামী পন্ডিত এবং আল-আজহারের বর্তমান গ্র্যান্ড ইমাম এবং আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রাষ্ট্রপতি। ২০১০ সালে মোহাম্মদ সাedদ তানতাভির মৃত্যুর পরে তিনি মিশরীয় রাষ্ট্রপতি হোসনি মোবারককে নিয়োগ করেছিলেন। তিনি উচ্চ মিশরের লাক্সার গভর্নমেন্ট, কার্না থেকে এসেছেন এবং তিনি একটি সুফি পরিবারের সদস্য।
আহমদ আল তাইয়েব / আহমেদ আল-তায়েব: আহমেদ মোহাম্মদ আহমেদ এল-তায়েব একজন মিশরীয় ইসলামী পন্ডিত এবং আল-আজহারের বর্তমান গ্র্যান্ড ইমাম এবং আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রাষ্ট্রপতি। ২০১০ সালে মোহাম্মদ সাedদ তানতাভির মৃত্যুর পরে তিনি মিশরীয় রাষ্ট্রপতি হোসনি মোবারককে নিয়োগ করেছিলেন। তিনি উচ্চ মিশরের লাক্সার গভর্নমেন্ট, কার্না থেকে এসেছেন এবং তিনি একটি সুফি পরিবারের সদস্য।
আহমদ আল তাইয়েব_আলডজ / আহমাদ আল-তাইয়েব আলদজ: আহমেদ আল-তাইয়েব আলদজ কবিতা ও নাটকের মরক্কোর একজন সুপরিচিত লেখক।